পাকিস্তানের দেয়া বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে ভারত। ৪৯ রানে তারা হারায় ৩ উইকেট। এরপর ১০০ রানের আগে তাদের আরও ৪টি উইকেট চলে যায়। ভারতের হয়ে ব্যাট হাতে সর্বোচ্চ ৩৬ রানের ইনিংস খেলেন দীপেশ দেভেন্দ্রান। এর বাইরে ২৬ রানের ইনিংস খেলেছেন ওপেনার বৈভব সূর্যবংশি।
১৯ রান করেছেন খিলান প্যাটেল। ভারতের আর কোনো ব্যাটারই বিশের কোটা পার হতে পারেননি। ভারতের ইনিংসে সবচেয়ে বড় ধস নামিয়েছেন আলী রাজা। তিনি একাই চার উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন মুহাম্মাদ সায়েম, আব্দুল সুবহান ও হুজাইফা আহসান।
মিনহাস ১৭২ রানের ইনিংস খেলার পথে সামির ১৭টি চার ও ৯টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। আর সেঞ্চুরি তুলে নেন মাত্র ৭১ বলে। তার পাশাপাশি ৫৬ রানের ইনিংস খেলেছেন আহমেদ হুসাইন। এদিকে ভারতের বিপক্ষে ফাইনালে সেঞ্চুরির আগে এই আসরে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে রেকর্ড ১৭৭ অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন সামির।
যদিও এরপর গ্রুপ পর্বে ভারতের বিপক্ষে ৯ রান করে আউট হন। সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে যথাক্রমে ৪৪ এবং ৬৯* রান করে ঘুরে দাঁড়ান সামির। ফাইনালে তার ইনিংসই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটার হাফ সেঞ্চুরি করতে পারেননি।
ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন দীপেশ দেভেন্দ্রান। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন হেনিল প্যাটেল ও খিলান প্যাটেল। বাকি একটি উইকেট নিয়েছেন কানিশক চৌহান।