এই ম্যাচে টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় স্ট্যালিয়ন্স। আগে ব্যাট করে ১ উইকেটেই নির্ধারিত ১০ ওভারে ১১৪ রান করে নর্দান ওয়ারিয়র্স। জনসন চার্লসের ৩৪ বলে ৫৫ ও কলিন মুনরোর অপরাজিত ২১ বলে ৩৮ রানের ইনিংসে ১ উইকেটে ১১৪ রান সংগ্রহ করে নর্দান।
জবাবে খেলতে নেমে ২৫ রানেই প্রথম উইকেট হারায় স্ট্যালিয়ন্স। ১৩ রান করা আন্দ্রে ফ্লেচারকে বোল্ড করে দেন তাসকিন। নিজের দ্বিতীয় ওভারে আভিস্কা ফার্নান্দোর উইকেটও নিয়েছেন তিনি। তাসকিনের স্লোয়ার ডেলিভারিতে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হয়েছেন আভিস্কা। এর মাঝে আরও দুই উইকেট হারিয়েছে স্ট্যালিয়ন্স।
১১ বলে ২৯ রানের ইনিংস খেলে ফেরেন ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ। আর লিয়াস ডু প্লয় ৫ বলে ৫ রান করে আউট হন। নর্দানের হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন ওডেন স্মিথ ও তাবরাইজ শামসি। ২১ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন তাসকিন। দাহানি মাত্র ১০ রানে ২ উইকেট নিয়ে দলের সেরা বোলার হয়েছেন।
শেষ ওভারে স্ট্যালিয়ন্সের সামনে ৭ রানের সমীকরণ ছিল। প্রথম ২ বলে ২ রান খর করেন দাহানি। তৃতীয় বলে তিনি আউট করেন সাইফকে। বাংলাদেশি এই ব্যটার ১১ বলে ১৫ রানের ইনিংস খেলে ডিপ মিড উইকেটে কলিন মুনরোকে ক্যাচ দিয়ে। পরের বলে পাকিস্তানি এই পেসার শিকার বানান টাইমাল মিলসকে। তাকে বোল্ড করেন দাহানি। এরপর আর শেষের সমীকরণ মেলাতে পারেনি স্ট্যালিয়ন্স। ৪ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।