সিলেট টাইটান্সের বিপক্ষে জয়ের আশা জাগিয়েও ১ উইকেটে হেরে যায় নোয়াখালী। আগে ব্যাটিং করে সাত উইকেটে ১৪৩ রান করে দলটি। জবাবে শেষ বল পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে জিতে যায় সিলেট।
এর আগের ম্যাচে চট্টগ্রাম রয়্যালসের বিপক্ষে ৬৫ রানের বড় ব্যবধানে হারে নোয়াখালী। আগে ব্যাটিং করে চট্টগ্রাম করে ছয় উইকেটে ১৭৪ রান। জবাবে ১৬.৫ ওভারে ১০৯ রানে অল আউট হয় নোয়াখালী।
ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় নিয়ে অঙ্কন বলেন, 'এখানকার কন্ডিশনে প্রথম ৩-৪ ওভার চ্যালেঞ্জিং। বল অনেক ভালো মুভ করে। সবাই হয়তো সেভাবে মানিয়ে নিতে পারেনি। নতুন ব্যাটারের জন্য খেলা কঠিন ছিল।'
'আশা করি (নোয়াখালী) ভালোভাবে কামব্যাক (ফিরে আসবে) করবে। এই ম্যাচে সবসময় বিশ্বাস ছিল ভালো জুটির পর ভালো ব্রেকথ্রু এনে দিলে ভালো করতে পারব। কিছুটা দুর্ভাগ্য যে ম্যাচটা জিততে পারিনি।'
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ওভার শেষ না করায় পেনাল্টি হিসেবে শেষদিকে বৃত্তের ভেতরে নিয়ে আসতে হয় একজন ফিল্ডারকে। এটাই নোয়াখালীর বোলারদের কাজটা কঠিন করে তোলে বলে জানান অঙ্কন।
'আমরা ওভাররেটে পিছিয়ে ছিলাম, যে কারণে বাড়তি ফিল্ডার ভেতরে আনতে হয়েছে। বোলারের জন্যও কঠিন ছিল, শিশির ছিল, আমরা বিশ্বাস রেখেছিলাম জিততে পারব। তবে করতে পারিনি।'