এরই মধ্যে বিসিসিআইয়ের অ্যাপেক্স কাউন্সিল ম্যাচ ফি বৃদ্ধির অনুমোদন দিয়েছে। সংশোধিত কাঠামো অনুযায়ী, ঘরোয়া সিনিয়র নারী ক্রিকেটারদের দৈনিক ম্যাচ ফি ৫০ হাজার রুপি করা হয়েছে। আগের দৈনিক ২০ হাজার রুপি (রিজার্ভ ১০ হাজার) থেকে যা দ্বিগুণের বেশি।
ওয়ানডে ও দীর্ঘ ফরম্যাটের ম্যাচের টুর্নামেন্টে একাদশে থাকা খেলোয়াড়রা প্রতিদিন ৫০ হাজার রুপি এবং রিজার্ভেরা ২৫ হাজার রুপি পাবেন। জাতীয় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে প্রথম একাদশের খেলোয়াড়দের প্রতি ম্যাচ দিনের ফি ২৫ হাজার রুপি ও রিজার্ভদের ১২ হাজার ৫০০ রুপি ধার্য হয়েছে।
বিসিসিআই কর্মকর্তাদের মতে, একজন শীর্ষস্থানীয় নারী ক্রিকেটার ঘরোয়া ক্রিকেটে পুরো মৌসুমে সব ফরম্যাটে খেললে বছরে প্রায় ১২ থেকে ১৪ লাখ রুপি পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। অ্যাপেক্স কাউন্সিল জুনিয়র নারী ক্রিকেটারদেরও পারিশ্রমিক বাড়িয়েছে।
অনূর্ধ্ব-২৩ ও অনূর্ধ্ব-১৯ বিভাগের খেলোয়াড়রা প্রতিদিন ২৫ হাজার এবং রিজার্ভ ক্রিকেটাররা পাবেন ১২ হাজার ৫০০ রুপি করে। আম্পায়ার, ম্যাচ রেফারি-সহ ম্যাচ অফিসিয়ালরা নতুন ফি কাঠামোতে লাভবান হবেন। আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের দৈনিক আয় লিগ ম্যাচে ৪০ হাজার রুপি।
সেই সঙ্গে নক-আউটে খেলার গুরুত্ব ও প্রয়োজনে অনুযায়ী ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার রুপি নির্ধারণ করা হয়েছে। এই বৃদ্ধির ফলে রঞ্জি ট্রফির লিগ ম্যাচের আম্পায়াররা প্রতি ম্যাচে প্রায় ১.৬০ লাখ রুপি আয় করবেন। রঞ্জি ট্রফির নক-আউট ম্যাচগুলিতে আম্পায়াররা ২.৫ থেকে ৩ লাখ রুপি পাবেন।