promotional_ad

বরিশালকে হারিয়ে রংপুরকে এলিমিনেটরে পাঠাল চিটাগং

ক্রিকফ্রেঞ্জি
বিপিএলের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি ফরচুন বরিশাল ও চিটাগং কিংস। দুই দলই প্লে অফ নিশ্চিত করেছে আগেই। তবে প্রথম কোয়ালিফায়ারে কারা কারা মুখোমুখি হচ্ছে তার নির্ভর করছে এই ম্যাচের ফলাফলের ওপরই। এমন ম্যাচেই আগে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ২০৬ রান সংগ্রহ করেছে চিটাগং কিংস। জবাবে বরিশাল ৭ উইকেটে ১৮২ রানের বেশি করতে পারেনি। ফলে ২৪ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে চিটাগং।

promotional_ad

আর তাতেই ১৬ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে এগিয়ে থেকে পয়েন্ট টেবিলের দুই নম্বরে উঠে এসেছে দলটি। এর ফলে প্রথম কোয়ালিফায়ারে খেলার সুযোগ পাচ্ছে দলটি। অন্যদিকে পয়েন্ট টেবিলে তিন নম্বরে নেমে যাওয়ায় রংপুরকে খেলতে হবে এলিমিনেটরে। সেখানে তারা মোকাবিলা করবে খুলনা টাইগার্সের।


আরো পড়ুন

চিটাগংয়ের টাকার গরম নেই, তাই দেখাচ্ছে না: মিঠুন

২২ ঘন্টা আগে
গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে মিঠুন, ক্রিকফ্রেঞ্জি

২০৭ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম ওভারেই শূন্য রানে ফেরেন ওপেনার তামিম ইকবাল। আরেক ওপেনার তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাট থেকে আসে মাত্র ৯ রান। শুরুর এই বিপর্যয় বেশ ভালোভাবেই সামাল দিয়েছেন ডেভিড মালান ও মুশফিকুর রহিম। দুজনে মিলে তৃতীয় উইকেটে যোগ করেন ৫৩ রান।


মুশফিক ২২ বলে ২৪ রান করে আলিসের বলে তাকেই ক্যাচ দিয়ে ফিরলে এই জুটি ভাঙে। এরপর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে আরও ৫৬ রান যোগ করেন মালান। এই জুটির পথেই আরাফাত সানিকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে ২৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন মালান। খানিক বাদে আলিসের ওপর চড়াও হতে গিয়ে পয়েন্টে গ্রাহাম কার্ককে ক্যাচ দিয়ে আউট হন ৬৭ রান করা মালান।



promotional_ad

পরের ওভারে মোহাম্মদ নবিকে রানের খাতেই খুলতে দেননি সানি। ডিপ স্কয়ার লেগে নবি ক্যাচ দিয়েছেন শামীম হোসেনের হাতে। ১১ রান করে রিশাদ হোসেন হয়েছেন রান আউট। এরপর সব দায়িত্বই ছিল মাহমুদউল্লাহর কাঁধে। তবে তিনি দলকে জেতাতে পারেননি। ফুলার তাকে বেশ ভালোই সঙ্গ দিচ্ছিলেন। তিনি শেষ ওভারে আউট হন ১১ বলে ১৮ রান করে। মাহমুদউল্লাহ ২৬ বলে ৪১ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন।


আরো পড়ুন

দোষীদের বিচার না হলে বিপিএল ছাড়বেন বরিশাল ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক

৭ ঘন্টা আগে
গণমাধ্যমে কথা বলছেন মিজানুর রহমান, ক্রিকফ্রেঞ্জি

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে পারভেজ হোসেন ইমন ও খাওয়াজা নাফে চিটাগংকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন। দুই ওপেনার মিলে যোগ করেন ৫৮ রান। নাফে আউট হয়েছেন ২২ রান করে মোহাম্মদ নবির শিকার হয়ে। আফগান এই স্পিনারের মিড উইকেট হৃদয়ের দারুণ ক্যাচে ফিরতে হয়েছে তাকে।


এরপর গ্রাহাম ক্লার্ককে নিয়ে চিটাগংয়ের রান বাড়ান ইমন। সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে ইমন ফিরেছেন ৪১ বলে ৭৫ রানের ধ্বংসাত্মক ইনিংস খেলে। ইনিংস জুড়ে ৮টি ছক্কার সঙ্গে মেরেছেন একটি চারও। ইমন ফিরে গেলে গ্রাহাম ক্লার্কও বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি।



তাকে ব্যক্তিগত ২৬ রানে বোল্ড করে ফেরান বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম। এই ম্যাচে মোহাম্মদ মিঠুনও হয়েছেন ব্যর্থ। তিনি মাত্র ১ রান করে তাইজুলের বলেই লং অফে ক্যাচ দেন তামিম ইকবালের হাতে। শেষদিকে রান বাড়াতে বড় অবদান রেখেছেন দুই হার্ড হিটার শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও হায়দার আলী। এর মধ্যে ১৯তম ওভারে জেমস ফুলারের ওপর চড়াও হন শামীম।


সেই ওভারে দুটি করে ছক্কা চারে তুলে নেন মোট ২২ রান। শামীম ১২ বলে ৩০ ও হায়দার ২৩ বলে ৪২ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন। বরিশালের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিতে তাইজুল খরচ করেছেন ৪৬ রান। বাকি দুটি উইকেট নিয়েছেন ইবাদত হোসেন ও মোহাম্মদ নবি। 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball