স্কোয়াডে আছেন জ্যাকব ডাফি ও জ্যাক ফোকসও। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেকে নয় উইকেট নেয়া ফোকস এবার নিজ জায়গা ধরে রেখেছেন। তবে জেমিসনকে সিরিজের শুরুতেই খেলানোর মতো অবস্থায় দেখা হয়নি। তার পিঠের ইনজুরির পর সতর্কতার সঙ্গে ওয়ার্কলোড বাড়ানো হচ্ছে।
প্লাংকেট শিল্ডের প্রথম রাউন্ডে খেললেও গ্রোইন ইনজুরির কারণে দলে রাখা হয়নি গ্লেন ফিলিপসকে। অপরদিকে ড্যারিল মিচেল পুরোপুরি ফিট হয়ে স্কোয়াডে ফিরেছেন।
উইলিয়ামসন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগের টেস্ট সিরিজ খেলেননি। সেই সময় তিনি দ্য হান্ড্রেডে খেলতে গিয়েছিলেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের পর তিনি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম দুই ওয়ানডে খেলেছিলেন। তখনই গ্রোইন ইনজুরিতে পড়েন। এবার সেই ইনজুরি কাটিয়ে আবার টেস্ট দলে ফিরলেন তিনি।
এদিকে টিকনার ২০২৩ সালের শুরুর দিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্ট খেলেছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে দুই ম্যাচে আট উইকেট নিয়ে তিনি দারুণ ফর্ম দেখান। কোচ ওয়াল্টার জানান, ডাফি ও টিকনার দুজনেই অভিজ্ঞ এবং নিজেদের সামর্থ্য আগেই প্রমাণ করেছেন।
জ্যাক ফোকসের অভিষেক টেস্টের পারফরম্যান্সও নির্বাচকদের নজর কাড়ে। ইনজুরির কারণে ম্যাট ফিশার, উইল ও'রউর্ক ও বেন সির্সকে বাছাইয়ের জন্য বিবেচনায় রাখা হয়নি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই নিউজিল্যান্ড শুরু করছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন চক্র।
নিউজিল্যান্ড স্কোয়াড (শুধুমাত্র প্রথম টেস্ট)- টম লাথাম (অধিনায়ক), টম ব্লান্ডেল, মাইকেল ব্রেসওয়েল, ডেভন কনওয়ে, জ্যাকব ডাফি, জ্যাক ফোকস, ম্যাট হেনরি, ড্যারিল মিচেল, রাচিন রবীন্দ্র, মিচেল সান্টনার, নাথান স্মিথ, ব্লেয়ার টিকনার, কেন উইলিয়ামসন এবং উইল ইয়াং।