নিজেদের প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রাম রয়্যালসের বিপক্ষে ৬৫ রানে হারে নোয়াখালী। চট্টগ্রামের করা ১৭৪ রান তাড়া করতে গিয়ে ১০৯ রানে থামে দলটি। দ্বিতীয় ম্যাচে সিলেট টাইটান্সের বিপক্ষে এক উইকেটে হারে দলটি।
আগে ব্যাটিং করে নোয়াখালী ১৪৩ রান করলেও সিলেট সেটি শেষ বলে তাড়া করে ফেলে। তৃতীয় ম্যাচে নোয়াখালীর হার নাজমুল হোসেন শান্তর রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে।
এই ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ১২৪ রান করে নোয়াখালী। রাজশাহী ম্যাচটি জিতে ছয় উইকেটে। ম্যাচ হারের দায় ব্যাটারদেরই দিচ্ছেন রাজা। তিনটি ম্যাচেই ব্যাটাররা বিফল হয়েছেন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
রাজা বলেন, 'উইকেটটা কিন্তু খারাপ ছিল না, ভালোই ছিল। তো আমাদের শুরুটা দেখেন খুব ভালো হয়েছে। আমরা মাঝের ওভারে একটু উইকেট দিয়ে দিয়েছি, ধস নামে। যার কারণে দ্রুত উইকেট যাওয়াতে রানটা হয়নি।'
'আমাদের তিনটা ম্যাচ যদি দেখেন, সত্যি বলতে আমরা ব্যাটিংয়ে পর্যাপ্ত রান করতে পারিনি। শেষ ম্যাচটা আমরা জিততে জিততে হেরে গিয়েছি। আমাদের বিদেশি যারা আছে ওনারা হয়তো তিন ম্যাচ পরে খেলতে পারবে।'
তৃতীয় ম্যাচে দলের পুঁজি যখন ১২৪ তখন বোলারদের বিশেষ কিছু করার থাকে না। নোয়াখালীর বোলারদেরও তাই বিশেষ কিছু করার ছিল না। অকপটে স্বীকার করলেন রাজা।
'আজকে হয়তো আমাদের রান কম, একটু আগ্রাসী বোলিং করতে গিয়ে একটু রান বের হয়েছে। আরেকটু ভালো করা উচিত ছিল। আমি বলবো না যে খারাপ হয়েছে। আমার ইচ্ছা ছিল যে অন্তত একটা-দুইটা উইকেট যদি বের করতে পারি, হয়তোবা দলের জন্য ভালো হবে।'