দিল্লির মেন্টর পিটারসেন

ছবি: প্রথমবারের মতো আইপিএলে কোচিং করাবেন কেভিন পিটারসেন

সবশেষ ২০১৬ সালে আইপিএলে খেলেছেন পিটারসেন। ২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনটি ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় টুর্নামেন্টে খেলেছেন তিনি। ২০০৯ সালে ৯ কোটি ৮০ লাখ টাকায় কিনে পিটারসেনকে অধিনায়ক করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। সেবার অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফের সঙ্গে আইপিএলের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার ছিলেন পিটারসেন।
কোহলিকে আপনি ফেলে দিতে পারবেন না: পিটারসেন
১৪ ফেব্রুয়ারি ২৫
প্রথম ৬ ম্যাচে বেঙ্গালুরুকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ককে সরিয়ে অনিল কুম্বলের কাঁধে দায়িত্ব তুলে দেয়া হয়। পরের মৌসুমেও বেঙ্গালুরুর হয়েই খেলেছেন পিটারসেন। ২০১২ ও ২০১৪ সালে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের (বর্তমানে দিল্লি ক্যাপিটালস) জার্সিতে খেলেছেন। এমনকি তাদেরকে ১৭ ম্যাচে নেতৃত্বও দিয়েছেন।

২০১৪ সালে পুরো মৌসুমে পিটারসেন অধিনায়কত্ব করলেও দিল্লি জয় পেয়েছিল মাত্র দুটিতে। আইপিএলের পাশাপাশি ইংল্যান্ডকেও নেতৃত্ব দিয়েছেন পিটারসেন। যেখানে ২০০৮ সালে দুটি টেস্ট ম্যাচেও ইংল্যান্ডের অধিনায়ক ছিলেন। দিল্লির অধিনায়কত্ব করার পর থেকেই জিএমআর কোম্পানির চেয়ারম্যান এবং দিল্লির অন্যতম অংশীদার কিরান কুমারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখে গেছেন তিনি।
আইপিএলে দিল্লির কোচিং স্টাফে ৪ বিশ্বকাপজয়ী কোচ ম্যাথু মট
২৬ ফেব্রুয়ারি ২৫
সবশেষ সেপ্টেম্বরে জিএমআর এবং হ্যাম্পশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের ডিল করতে সহায়তা করেছিলেন পিটারসেন। ২০২৪ সালে এক সাথে বসে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখেছিলেন পিটারসেন ও কিরান কুমার। আইপিএলের বাইরে বিগ ব্যাশ, পিএসএল, সিপিএলের মতো টুর্নামেন্ট খেলেছেন সাবেক এই ইংলিশ ব্যাটার।
পিটারসনের আগে দিল্লি কোচিং স্টাফে যুক্ত করেছে হেমাং বাদানি (প্রধান কোচ), ম্যাথু মট (সহকারী কোচ), মুনাফ প্যাটেল (বোলিং কোচ) এবং ভেনুগোপাল রাও (ডিরেক্টর অব ক্রিকেট)। সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে দুবাই ক্যাপিটালসের কোচিং স্টাফে ছিলেন বাদানি, ভেনুগোপাল এবং মুনাফ। কোচিং স্টাফ নিশ্চিত হলেও এখনও অধিনায়কের নাম প্রকাশ করেনি দিল্লি।