২২২ বলে ২৪ চার ও ৫ ছক্কায় নিজের ইনিংস সাজিয়েছেন সৌম্য। সেঞ্চুরি মিস করেছেন খুলনার আরেক ব্যাটার কালাম সিদ্দিকী। তিনি ৭৭ রান করে আউট হয়েছেন। যদিও টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো ছিল না খুলনার। দলীয় ২৭ রানেই তারা হারায় এনামুল হক বিজয়ের উইকেট।
৩২ বলে ১৪ রান করে আউট হন ডানহাতি এই ওপেনার। দ্বিতীয় উইকেটে ২৩০ রানের জুটি গড়েন সৌম্য ও কালাম। মূলত এই দুজনের জুটিতে ভর করেই বড় সংগ্রহের ভিত পেয়ে যায় খুলনা। ১৩৩ বলে ৭৭ রানের ইনিংসে কালাম মেরেছেন ১০ বাউন্ডারিতে। তিনি আউট হওয়ার পরই ভাঙে জুটি।
দলীয় ৩০৪ রানে ডাবল সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ১৪ রান দূরে থেকে শুভাগত হোমের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে আউট হয়ে যান সৌম্য। এরপর দ্রুতই আরও ৩ উইকেট হারায় খুলনা। ১৪ রান করে ইমরানুজ্জামান ও ১ রান করে মোহাম্মদ মিঠুন আউট হয়ে যান। রানের খাতাই খুলতে পারেননি সফর আলী।
যদিও জিয়াউর রহমান ৮ রান করে অপরাজিত থেকে দিনের খেলা শেষ করেছেন। ময়মনসিংহের হয়ে একাই ৩ উইকেট নিয়েছেন শুভাগত। একটি করে উইকেট নেন আব্দুল্লাহ হিল গালিব, শহিদুল ইসলাম ও আরিফ আহমেদ।
আরেক ম্যাচে সিলেট বিভাগকে মাত্র ২৫৫ রানে অল আউট করে দিয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ। জবাবে খেলতে নেমে ১৯ রানে ১ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে তারা। সিলেটের ইনিংস ধসিয়ে দিয়েছেন মূলত ইফরান হোসেন। তিনি ৬৫ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন। পাশাপাশি ৩ উইকেট নিয়েছেন মেহেদী হাসান। একটি করে উইকেট নিয়েছেন নাঈম হাসান ও আশরাফুল হাসান।
এরপর জবাব দিতে নেমে দলীয় ৯ রানেই আউট হয়েছেন সাদিকুর রহমান। তিনি ৭ বলে ৫ রান করে ফিরেছেন। যদিও জসিম উদ্দিন ১৩ রান করে অপরাজিত আছেন। ১ রান করে অপরাজিত আছেন আহমেদ শরিফ। চট্টগ্রামের একমাত্র উইকেট নিয়েছেন মহিউদ্দিন তারেক।