ম্যাচ জিতলেও আক্ষেপ রয়ে গেছে লিটনের

ছবি: সিরিজ শুরুর আগে ফটোসেশনে লিটন দাস (বামে), ফাইল ফটো

পারভেজ যেখানে ৫৪ বলে ৯ ছক্কায় করেন ১০০ রান, সেখানে দলের অন্য ব্যাটসম্যানরা যেন এলেন, দেখলেন আর ফিরে গেলেন। কেউই ২০ রান পেরোতে পারেননি। ১০ ওভারে ১০১ রান করা দলটি ইনিংস শেষে গিয়ে থামল ১৯১ রানে।
মাঠে নামার আগে ক্রিকেটারদের ‘ফ্রি’ লাইসেন্স দিলেন লিটন
১৭ মে ২৫
লিটন বলেন, 'অবশ্যই (ভালো স্কোর ছিল)। উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো ছিল। (পারভেজ হোসেন) ইমন যেভাবে ব্যাটিং করেছে, খুবই দারুণ ছিল। তবে আমাদের আরও ভালোভাবে শেষ করতে হবে। কারণ শেষ তিন ওভারে আমরা তেমন বেশি রান করতে পারিনি।'
১৭তম ওভার শেষে পাঁচ উইকেটে ১৬৯ রান। ইমনের সঙ্গে তখনও ক্রিজে ছিলেন শামীম হোসেন। শেষের ক্যামিও খেলার সামর্থ্য তার ব্যাটে রয়েছে। সাম্প্রতিক অতীতেও তেমনটা করে দেখিয়েছেন তিনি। কিন্তু এ দিন ব্যর্থতার চিত্রটা স্পষ্ট ছিল। শেষ তিন ওভারে মাত্র ২২ রান। এর মধ্যে অতিরিক্ত থেকেই আসে ৭ রান, ব্যাট থেকে মাত্র দুটি বাউন্ডারি।

নাহিদ-রিশাদের ভিসা জটিলতার সমাপ্তি, দেশে ফিরছেন নাসুম
৫ ঘন্টা আগে
এদিকে বড় পুঁজি গড়েও বাংলাদেশ একসময় ম্যাচে চাপে পড়ে যায়। ওয়াসিম-চোপড়ার জুটি ও আসিফ খানের ঝড় শঙ্কা বাড়িয়েছিল লিটনদের জন্য। ১৩তম ওভারে তিন উইকেটে ১৩১ রান করে ফেলে আমিরাতের। তবে সেখান থেকে শেষ ৭ ওভারে মাত্র ৩৩ রান দিয়ে ৭ উইকেট শিকার করে বাংলাদেশ।
বোলারদের কৃতিত্ব দেন লিটন, 'অবশ্যই (বোলারদের কৃতিত্ব)। আমি জানি, যে কোনো সময় আমার বোলাররা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। আমাদের বোলারদের শক্তি আমি জানি।'
প্রতিপক্ষের সাহসী লড়াইয়ের প্রশংসাও করতে ভোলেননি তিনি।
, 'সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যাটাররা খুব ভালো খেলেছে। তাদেরকে কৃতিত্ব দিতেই হবে, যেভাবে মাঝের ওভারে তারা ব্যাটিং করেছে। আমাদেরকে নিজেদের বোলিংয়েও মনোযোগ দিতে হবে। এই মাঠ ও উইকেটে কোন ধরনের বোলিং কাজে লাগবে, সেটি শিখতে হবে।'