র্যাঙ্কিংয়ে এই পরিবর্তনের পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে গেল ডিসেম্বরে মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের কাছে ৩–০ ব্যবধানে সিরিজ হার। সিরিজে একটিও ম্যাচ জিততে না পারায় পয়েন্ট হারিয়ে পিছিয়ে পড়ে টাইগ্রেসরা।
বর্তমানে বাংলাদেশের টি–টোয়েন্টি রেটিং পয়েন্ট ১৯২। বাংলাদেশের নিচে অবস্থান করছে থাইল্যান্ড (১১), স্কটল্যান্ড (১২), পাপুয়া নিউ গিনি (১৩), জিম্বাবুয়ে (১৪) ও নেদারল্যান্ডস (১৫)। অন্যদিকে, টেস্ট ও ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ৯ নম্বরে আছে।
চলতি বছরে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে খুব একটা ভালো সময় কাটছে না জ্যোতিদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ৩–০ ব্যবধানে হারের পর এ বছর ১১টি ম্যাচে জয়শূন্যই রয়ে গেছে বাংলাদেশ। সবশেষ জয় ছিল ২০২৩ সালে।
বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব ও গত বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সও র্যাংকিংয়ে প্রভাব ফেলেছে। ২০২২ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ম্যাচের ৫০ শতাংশ এবং এরপর শতভাগ ম্যাচ এই র্যাঙ্কিং হিসাবের আওতায় এসেছে।
তবে একমাত্র বড় স্বস্তি এসেছে পাকিস্তানে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভালো খেলে। সেখানকার সাফল্যই নিগারদের এনে দিয়েছে আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার টিকিট। আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ভারতে বসবে মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৩তম আসর, যেখানে খেলবে আট দল।