টসে হেরে ব্যাটিংয়ে মিরাজের খুলনা

author-image
ক্রিকফ্রেঞ্জি ডেস্ক
live icon
১৪ ঘন্টা আগে

সংক্ষিপ্ত স্কোর

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

খেলছেন না হায়দার, এক পরিবর্তন নিয়ে খেলছে চিটাগং

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

ফাইনালে ওঠার মিশনে ব্যাটিংয়ে ব্যর্থ মিরাজ

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শরিফুলকে চার মেরে নাইমের ৫০০

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শূন্য রানে ফিরলেন রস

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

৩৪ রানে ৩ উইকেট নেই খুলনার

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

হেটমায়ার-অঙ্কনের ব্যাটে ১০০ পেরিয়ে খুলনা

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

হেটমায়ারের হাফ সেঞ্চুরিতে খুলনার পুঁজি ১৬৩

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

পারভেজ ইমনকে ফেরালেন হাসান

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

এবার ক্লার্ককে বোল্ড করলেন হাসান

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

ছক্কায় নাফের হাফ সেঞ্চুরি, চিটাগংয়ের একশ

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

তালাতকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙলেন নাসুম

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শামীমকে ফিরিয়ে নাসুমের ‘বুনো উল্লাস’

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে উল্টো বিপদে চিটাগং

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

ফিরে গেলেন চিটাগংয়ের শেষ ভরসা মিঠুন

live icon
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে খুলনাকে হারিয়ে ফাইনালে চিটাগং

সংক্ষিপ্ত স্কোর

খুলনা টাইগার্স- ১৬৩/৬ (২০ ওভার) (নাইম ১৯, মিরাজ ২, আফিফ ৫, হেটমায়ার ৬৩, অঙ্কন ৪১; বিনুরা ২/২৭)

চিটাগং কিংস- ১৬৮/৮ (২০ ওভার) (নাফে ৫৭, তালাত ৪০, সানি ১৮*, আলিস ১৭*; মুশফিক ৩/৩২, হাসান ৩/৩৪, নাসুম ২/২১)

৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে মিরাজের খুলনা

চিটাগং কিংস ও খুলনা টাইগার্স দুই দলের সামনেই বিপিএলের ফাইনালে খেলার সুযোগ। প্রথম কোয়ালিফায়ারে চিটাগং হেরেছে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে। আর খুলনা টাইগার্স এলিমিনেটরে রংপুরকে বিদায় করে কোয়ালিফায়ারে জায়গা করে নিয়েছে। ফলে এই ম্যাচটি দুই দলের জন্যই বাঁচা মরার। এরই মধ্যে এই ম্যাচের টস অনুষ্ঠিত হয়েছে। টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চিটাগং অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

খেলছেন না হায়দার, এক পরিবর্তন নিয়ে খেলছে চিটাগং

এই ম্যাচে একটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছে চিটাগং। চোটের কারণে এই ম্যাচে খেলা হচ্ছে না পাকিস্তানি হার্ড হিটার হায়দার আলীর। তার পরিবর্তে হোসেন তালাতকে নিয়ে একাদশে সাজিয়েছে চিটাগং। অন্যদিকে অপরিবর্তিত একাদশে নিয়ে খেলেছে খুলনা।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

ফাইনালে ওঠার মিশনে ব্যাটিংয়ে ব্যর্থ মিরাজ

ফাইনালে ওঠার মিশনে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি খুলনা টাইগার্স। পুরো টুর্নামেন্টে জুড়ে আক্রমণাত্বক ব্যাটিং করা মেহেদী হাসান মিরাজ এদিন ফিরেছেন দ্রুতই। বিনুরা ফার্নান্দোর ভেতরে ঢোকা ডেলিভারিতে আড়াআড়িভাবে উড়িয়ে মারার চেষ্টায় বলের লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন খুলনার অধিনায়ক। ৬ বল খেলা মিরাজের ব্যাট থেকে এসেছে ২ রান।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শরিফুলকে চার মেরে নাইমের ৫০০

রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচেই তানজিদ হাসান তামিমকে ছাড়িয়ে চলতি বিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েছেন নাইম শেখ। পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে দারুণ ব্যাটিং করা বাঁহাতি ওপেনার চিটাগং কিংসের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন ৪৯২ রান নিয়ে। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে শরিফুল ইসলামের শেষ ডেলিভারিতে মিড অফের উপর দিয়ে চার মেরে ৫০০ রান পূরণ করেছেন নাইম।


বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে বিপিএলের এক আসরে ৫০০ রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। ২০২৩ সালে এমন কীর্তি গড়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়ে সেবার ৫১৬ রান করেছিলেন তিনি। সবমিলিয়ে বিপিএলে এক আসরে ৫০০ রান করা তৃতীয় ব্যাটার নাইম। বাংলাদেশের দুজনের সঙ্গে সেই তালিকায় আছেন সাউথ আফ্রিকার রাইলি রুশো। 


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শূন্য রানে ফিরলেন রস

অ্যালেক্স রস এদিন কোনো রান না করেই আউট হয়েছেন। আলিস আল ইসলামের বলে জায়গা করে নিয়ে অফ সাইডে তুলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ের গড়বড় করে উইকেটের বোলারকেই ক্যাচ দিয়ে দিরেছেন।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

৩৪ রানে ৩ উইকেট নেই খুলনার

নাইম শেখ অবশ্য রান বাড়াচ্ছিলেন আফিফ হোসেনকে নিয়ে। তবে বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি। ১৯ রান করা এই ব্যাটারকে বোল্ড করেছেন চিটাগংয়ের পেসার খালেদ আহমেদ। আর তাতেই ৩৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়েছে খুলনা। 


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

হেটমায়ার-অঙ্কনের ব্যাটে ১০০ পেরিয়ে খুলনা

বড় শটের নেশায় উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন আফিফ হোসেন। তিনি কিছুটা ধীর গতিতে খেলছিলেন শুরু থেকেই। তবে পাওয়ার প্লের পর স্ট্রাইক রোটেড করতে গিয়ে আরাফার সানির বলে ডিপে ক্যাচ দিয়েছেন শামীম হোসেনের হাতে। এরপর শিমরন হেটমায়ারকে নিয়ে খুলনার রান বাড়িয়েছেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। এই দুজনের ব্যাটে ১৬.২ ওভারে একশতে পৌঁছে যায় খুলনা।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

হেটমায়ারের হাফ সেঞ্চুরিতে খুলনার পুঁজি ১৬৩

অঙ্কন অবশ্য শেষ পর্যন্ত থাকতে পারেননি। শরিফুল ইসলামের বলে চড়াও হতে গিয়ে লং অনে শামীমের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি। এর আগে ব্যক্তিগত ৩৮ রানে খালেদ আহমেদের বলে ওয়াইড লং অন দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে প্রায় আউট হয়ে গিয়েছিলেন অঙ্কন। তবে সেই ক্যাচ মিস করেন গ্রাহাম ক্লার্ক। উল্টো নাকে বলের আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়েন চিটাগংয়ের এই ব্যাটার। 


এরপর হেটমায়ার ২৯ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন জেসন হোল্ডারকে সঙ্গে নিয়ে। হেটমায়ার বিনুরা ফার্নান্দোকে এক্সট্রা কাভার দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে শরিফুল ইসলামের হাতে ধরা পড়েন ৩৩ বলে ৬৩ রান করে। জেসন হোল্ডার ৫ বলে ১২ ও মোহাম্মদ নাওয়াজ ২ রান করে অপরাজিত থেকে খুলনাকে ১৬৩ রান পর্যন্ত নিয়ে যান।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

পারভেজ ইমনকে ফেরালেন হাসান

হাসান মাহমুদের প্রথম বলেই ছক্কা মেরেছিলেন খাওয়াজা নাফে। একই ওভারের চতুর্থ ডেলিভারিতে পারভেজ হোসেন ইমন চার মেরেছেন ডিপ মিড উইকেট দিয়ে। তবে পরের বলেই আউট হয়েছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। হাসানের শর্ট অব লেংথ ডেলিভারিতে পুল করতে গিয়ে টপ এজ হয়ে মোহাম্মদ নাওয়াজের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন ইমন। বাঁহাতি ব্যাটার ফিরেছেন ৪ রানে।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

এবার ক্লার্ককে বোল্ড করলেন হাসান

নিজের প্রথম ওভারে পারভেজ হোসেন ইমনের উইকেট তুলে নিয়েছিলেন হাসান মাহমুদ। পরের ওভারে গ্রাহাম ক্লার্ককেও ফিরিয়েছেন তিনি। ডানহাতি পেসারের অফ স্টাম্পে পড়ে ভেতরে ঢোকা ডেলিভারিতে ব্যাট ও প্যাডের ফাঁক গলে বোল্ড হয়েছেন ক্লার্ক। ইংলিশ এই ব্যাটার ফিরেছেন ৪ রানে।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

ছক্কায় নাফের হাফ সেঞ্চুরি, চিটাগংয়ের একশ

শুরুতে পারভেজ হোসেন ইমন এবং গ্রাহাম ক্লার্কের উইকেট হারালেও চিটাগং কিংসকে পথ হারাতে দেননি খাওয়াজা নাফে এবং হুসাইন তালাত। তারা দুজনে মিলে দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। দারুণ ব্যাটিং করতে থাকা নাফে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে ছক্কা মেরে ৩৬ বলে পঞ্চাশ ছুঁয়েছেন। বিপিএলের চলমান আসরে এটি তার দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি। একই ছক্কায় একশ ছুঁয়েছে চিটাগং।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

তালাতকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙলেন নাসুম

দ্রুতই ২ উইকেট হারানোর পর চিটাগংয়ের হাল ধরেন হুসাইন তালাত ও খাওয়াজা নাফে। তাদের দুজনের জমে ওঠা জুটি ভেঙেছেন নাসুম আহমেদ। বাঁহাতি স্পিনারের শর্ট ডেলিভারিতে স্কয়ার লেগ দিয়ে খেলার চেষ্টায় অ্যালেক্স রসের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন ২৫ বলে ৪০ রান করা তালাত। বাঁহাতি ব্যাটারের বিদায়ে ভেঙেছে নাফের সঙ্গে তার ৭০ রানের জুটি।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শামীমকে ফিরিয়ে নাসুমের ‘বুনো উল্লাস’

নিজের আগের ওভারে হুসাইন তালাতকে ফিরিয়ে খাওয়াজা নাফের সঙ্গে ৭০ রানের জুটি ভেঙেছিলেন নাসুম আহমেদ। পরের ওভারে বোলিংয়ে এসে প্রথম বলেই নিলেন শামীম হোসেন পাটোয়ারীর উইকেট। বাঁহাতি স্পিনারের বলে ফাইন লেগে ঠেলে দিয়ে এক রান নিতে চেয়েছিলেন শামীম। আলতো করে খেলার চেষ্টায় টপ এজ হয়ে শর্ট ফাইন লেগে থাকা হাসান মাহমুদকে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি।


শামীমকে ফিরিয়ে বুনো উল্লাসে মেতে উঠলেন নাসুম। বাঁহাতি স্পিনার ভালো করেই জানেন শামীম উইকেটে থাকলে কতটা বিপদজনক হতে পারেন তাদের জন্য। সবশেষ ম্যাচে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে বিধ্বংসী ইনিংস খেলা শামীম এবার ফিরেছেন মাত্র ৫ রানে। এক উইকেট নেয়ার পাশাপাশি সেই ওভারে মাত্র ৪ রান দিয়েছেন নাসুম।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে উল্টো বিপদে চিটাগং

খাওয়াজা নাফে এবং হুসাইন তালাত যখন ব্যাটিং করছিলেন তখন দেখে মনে হচ্ছিল অনায়াসে জয় পেয়ে যাবে চিটাগং কিংস। তবে কয়েক ওভারের মাঝে বদলে যেতে থাকেন দৃশ্যপট। ৪০ রান করা তালাতকে ফিরিয়ে জুটি ভেঙেছিলেন নাসুম আহমেদ। পরের ওভারে বাঁহাতি স্পিনার নিয়েছেন শামীম হোসেনের উইকেট। স্পিনের মাঝে হুট করে পেসার মুশফিক হাসানকে ফিরিয়ে আরও এক উইকেট তুলে নেয় খুলনা। 


ডানহাতি পেসারের ব্যাক অব লেংথের স্লোয়ার ডেলিভারিতে স্কুপ করতে গিয়ে বলের লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন নাফে। পাকিস্তানের তরুণ ব্যাটার ফিরেছেন ৫৭ রানে। একটা সময় জয়ের পথে থাকা চিটাগং দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে উল্টো বিপাকে পড়েছে। শেষ ২৮ বলে ৪৭ রান করতে হবে তাদের। বিশেষজ্ঞ ব্যাটার হিসেবে আছেন কেবল অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

ফিরে গেলেন চিটাগংয়ের শেষ ভরসা মিঠুন

চিটাগংয়ের শেষ ভরসা মোহাম্মদ মিঠুন আউট হয়েছেন হাসান মাহমুদের বলে চড়াও হতে গিয়ে আফিফ হোসেনের হাতে ক্যাচ দিয়ে। তার ব্যাট থেকে এসেছে মোটে ৭ রান।


৫ ফেব্রুয়ারি ২৫

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে খুলনাকে হারিয়ে ফাইনালে চিটাগং

২ উইকেটে ১০৫ রান! ম্যাচ জিততে শেষ ৪৮ বলে চিটাগং কিংসের প্রয়োজন ৫৯ রান। উইকেটে তখনও আসার অপেক্ষায় শামীম হোসেন পাটোয়ারী, মোহাম্মদ মিঠুনরা। সেই সময় খাওয়াজা নাফে ও হুসাইন তালাত যেভাবে ব্যাটিং করছিলেন তাতে চিটাগংয়ের জয়টা ছিল কেবলই সময়ের ব্যাপার। অথচ পরোক্ষণেই বদলে গেল পুরো ম্যাচের দৃশ্যপট। পরপর দুই ওভারে তালাত ও শামীমকে ফিরিয়ে খুলনা টাইগার্সকে ম্যাচে ফেরান নাসুম আহমেদ।


দুই প্রান্তে স্পিনারদের দিয়ে চেপে ধরার চেষ্টা করলেও হুট করেই পেসার মুশফিক হাসানের হাতে বল তুলে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দিয়ে সেই ওভারে ৫৭ রানের ইনিংস খেলা খাওয়াজা নাফে ও খালেদ আহমেদের উইকেট তুলে নেন তরুণ এই পেসার। শেষ বিশেষজ্ঞ ব্যাটার হিসেবে মিঠুন যখন হাসান মাহমুদকে উইকেট দিয়ে ফিরলেন তখন চিটাগংয়ের জয়ের আশা একেবারেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা চিটাগংয়ের।


যদিও সেটা হতে দেননি দুই টেইলএন্ডার ব্যাটার আরাফাত সানি ও আলিস আল ইসলাম। তরুণ পেসার মুশফিকের করা শেষ ওভারে ১৫ রান করতে পারলেই ফাইনালে উঠতে পারতো তারা। আলিস ও সানি মিলে সেই সমীকরণ মিলিয়েছেন অবিশ্বাস্যভাবে। সেই ওভারের তৃতীয় বলে রান নিতে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন আলিস। ফলে মাঠের বাইরে চলে যেতে হয় তাকে। সেই সময় ব্যাটিংয়ে এসে ২ বলে ৪ রান করে আউট হয়ে ফেরেন শরিফুল ইসলাম। বাঁহাতি ব্যাটার যখন আউট হয়ে ফেরেন ফাইনালে যেতে তখনও চিটাগংয়ের প্রয়োজন ছিল ৪ রান।


ইনিংসের শেষ বলটি খেলার জন্য আবারও আলিসকে পাঠায় চিটাগং। টাইমড আউটের কথা মাথায় রেখে টিম ম্যানেজমেন্টের সদস্যরা নিজেরাই তাকে প্যাড পড়িয়ে দিচ্ছিলেন। ব্যাটিংয়ে এসে চিটাগংকে অবিশ্বাস্য এক জয় এনে দিয়েছেন আলিস। মুশফিকের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে এক্সট্রা কভারের উপর দিয়ে চার মেরে চিটাগংয়ের জয় নিশ্চিত করেছেন। খুলনাকে ২ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে ১১ বছর পর বিপিএলে ফেরা চিটাগং। ৭ ফেব্রুয়ারি মিরপুরে তাদের প্রতিপক্ষ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল।


সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball