২১৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারত অল আউট হয় ১৬২ রানে। শুভমান শুন্য রানে ফিরে যান। অধিনায়ক সূর্যকুমারের ব্যাটে আসে চার বলে পাঁচ রানের ইনিংস। ৩২ রানে তিন উইকেট পড়ার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে হারাতে ১৯.১ ওভারে অল আউট হয় ভারত।
ডেসকাট বলেন, 'অস্ট্রেলিয়া সফরের শেষ দিকে ওর (গিলের) মানসিকতায় কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন দেখেছি। কাটাকে প্রথম ম্যাচে ও যেভাবে আউট হয়েছে, সেটি ছিল কঠিন উইকেট। দল থেকে শুরুতে আক্রমণাত্মক হওয়ার নির্দেশ ছিল। দ্বিতীয় ম্যাচে সে দারুণ বল পেয়েছে, ফর্ম খুঁজতে গেলে এমনটা হতেই পারে।'
'আইপিএলে গিলের রেকর্ডই বলে দেয় সে কত দ্রুত ফর্মে ফিরতে পারে। কয়েক মৌসুমে ৬০০–৮০০ রান করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, খুব শিগগিরই সে বড় ইনিংস খেলবে।'
সূর্যকুমারের ব্যাটিংয়ে ছন্দপতন ভারতীয় টি–টোয়েন্টি দলে অন্যতম বড় উদ্বেগের জায়গা হয়ে উঠেছে। চলতি বছর ১৭ ইনিংসে তার রান মাত্র ২০১, গড় ১৪.৩৫। তবে ডেসকাট এটাকে আতঙ্কের বিষয় মনে করতে নারাজ।
তিনি বলেন, 'সূর্যর ক্ষেত্রেও একই কথা। আমরা দল হিসেবে পরিকল্পনায় অনেক দূর আগেই এগিয়ে গেছি। এমন নেতাদের ওপর ভরসা রাখা উচিত। বাইরে থেকে চিন্তার মতো দেখালেও আমি আত্মবিশ্বাসী, ঠিক সময়ে তারা ফিরে আসবে।'