মেট্রোর জয়রথ থামিয়ে ফাইনালে রংপুর
ছবি: রংপুরকে জিতিয়ে উদযাপনে ব্যস্ত তানবির হায়দার, ক্রিকফ্রেঞ্জি
এই ম্যাচে আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১০৭ রান করে মেট্রো। সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে রংপুর। শেষ পর্যন্ত তারা ৪ বল হাতে রেখে জয় তুলে নিয়ে মাঠ ছেড়েছে। বল হাতে ৩ উইকেট নিয়ে মেট্রোকে নাগালে রাখতে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন রবিউল হক।
বিপিএলে দল না পাওয়ায় 'আক্ষেপ' আছে মোসাদ্দেকের
২২ ডিসেম্বর ২৪হাতের মুঠোয় লক্ষ্য পেয়েও রংপুরকে ভালো শুরু এনে দিতে পারেননি দুই ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান ও আব্দুল্লাহ আল মামুন। দলীয় ৩০ রানেই তারা ১৭ রান করা রিজওয়ানের উইকেট হারায়। খানিক বাদেই ফিরে গেছেন ১৭ রান করা আরেক ওপেনার মামুন।
বিপর্যয়ে নেমে দলের হাল ধরতে ব্যর্থ হয়েছেন অধিনায়ক আকবর আলী। তিনি মাত্র ৭ রান করে রান আউট হয়েছেন। এরপর অভিজ্ঞ নাইম ইসলাম ও তানবির হায়দার মিলে দলটির কিছুটা হাল ধরেন। নাইম ১৬ রান করে ফিরলে সেই জুটি ভাঙে। এরপর আরিফুল হককে নিয়ে রংপুরকে টেনেছেন তানবির।
এই দুজনে যোগ করেন ৩১ রান। আরিফুল ২২ রান করে ফিরলে দ্রুতই আলাউদ্দিন বাবুর উইকেট হারায় রংপুর। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে ২২ রান করে অপরাজিত থেকে রংপুরকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন তানবির। মেট্রোর বোলারদের মধ্যে ২ উইকেট নেন শহিদুল ইসলাম। আর একটি করে উইকেট পেয়েছেন আলিস আল ইসলাম ও আবু হায়দার রনি।
টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
২ জানুয়ারি ২৫এর আগে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ওপেনিংয়ে ২৪ রান তুললেও ৬৬ রান তুলতেই তারা হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট। এরপর আবু হায়দার রনির ৮ বলে ২ ছয়ে ১৬ রানের ক্যামিও ইনিংসে একশ পার করে তারা। সেই সঙ্গে ইমরানুজ্জামানের ৩০ ও আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের ২৩ রানের অপরাজিত ইনিংস লড়াইয়ের পুঁজি পায় মেট্রো।
রংপুরের বোলারদের মধ্যে রবিউল শিকার করেন ১৯ রানে ৩টি উইকেট। ২টি উইকেট পান আলাউদ্দিন বাবু। আর একটি করে উইকেট যায় এনামুল হক ও আরিফ আহমেদ।