৩০০ রানের বেশি করা দরকার ছিল: মিরাজ
![সংগৃহীত](https://cricfrenzy.com/public/storage/images/12-2024/Q8Rd091Y9V45989w3a317e64.webp)
ছবি: সংগৃহীত
![promotional_ad](https://cricfrenzy.com/public/storage//advertisements/c8243538-ac32-4fc4-871e-77acc1257b54.jpg)
সেন্ট কিটসে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ব্যাটিং একেবারেই ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ১১৫ রান তুলতেই দলটি হারিয়ে ফেলে সাত উইকেট। সেখান থেকে রানটা ২২৭-এ নিয়ে যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও তানজিম হাসান সাকিব।
মিরাজের কাছে প্রতি ম্যাচই নক আউট, রসের কাছে ফাইনাল
৩০ জানুয়ারি ২৫![অ্যালেক্স রস (বামে) ও মেহেদী হাসান মিরাজ (ডানে), ক্রিকফ্রেঞ্জি](https://cricfrenzy.com/public/storage/images/1-2025/ade8bQkcc1867a0GZ402a9Xd.jpg)
অষ্টম উইকেটে দুজন গড়েন ৯২ রানের জুটি। সেটাও অবশ্য যথেষ্ট ছিল না। ম্যাচটি ৩৭ ওভারের মধ্যে জিতে যায় ক্যারিবিয়ানরা। বাংলাদেশের স্কোর যে অনেক কম সেটাও যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় তারা।
ম্যাচ শেষে মিরাজ বলেন, ‘মাঝের ওভারগুলোয় আমরা ভালো ব্যাটিং করিনি। কোনো জুটি হয়নি, একের পর এক উইকেট পড়েছে। মাহমুদউল্লাহ ও সাকিব (তানজিম) ভালো খেলেছে তবে ভুলটা আমাদেরই।’
![promotional_ad](https://cricfrenzy.com/public/storage//advertisements/89bdd065-6293-4dbe-9886-1306f11ad343.jpg)
‘সিলসরা ভালোই বল করছিল। আমরা শুরুতে রান ওঠাতে পারছিলাম না। ৪ উইকেট পড়ে যাওয়ার পরও ভেবেছিলাম ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব। আমাদের স্কোর যথেষ্ট ছিল না, ৩০০ রানের বেশি করা দরকার ছিল।’
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও আম্পায়ার হিসেবে আছেন সৈকত
৭ ঘন্টা আগে![চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও আম্পায়ার হিসেবে আছেন শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত, ফাইল ফটো](https://cricfrenzy.com/public/storage/images/2-2025/d32FbfT91j7NKc7eb5a9s5c4.jpg)
প্রথম ম্যাচে ২৯৪ রান ডিফেন্ড করতে গিয়ে পাঁচ উইকেট নিয়েছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। সেই ম্যাচ মাত্র ১৪ বল বাকি থাকতে জিতে নেয় দলটি। দ্বিতীয় ম্যাচে বোলাররা নিতে পারে মাত্র তিন উইকেট। খেলা শেষ হয় ৭৯ বল বাকি থাকতে।
এবার অবশ্য মিরাজের প্রশংসাই পেলেন বোলাররা, ‘প্রথম ১০ ওভারে আমরা দারুণ বোলিং করেছি, বিশেষ করে আমাদের সেরা বোলার রানা। এই উইকেটে এই স্কোর ডিফেন্ড করা বোলারদের জন্য খুব কঠিন।’