ক্যামেরন গ্রিন বোলিংয়ে ফেরায় অতিরিক্ত পেসার নেয়ার দরকার হয়নি অজিদের। তাঁর সঙ্গে পেস আক্রমণে থাকছেন মিচেল স্টার্ক, স্কট বোল্যান্ড এবং ডগেট। ব্যাটিং অর্ডারে তিন নম্বরে থাকছেন মার্নাস ল্যাবুশেন। পার্থের উইকেট বিবেচনায় অফ স্পিনার নাথান লায়নকেও দলে রাখা হয়েছে।
এক ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুই ক্রিকেটারের অভিষেক এর আগে দেখা গিয়েছিল ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে গ্যাবা টেস্টে। অ্যাশেজে এমন ঘটনা সর্বশেষ হয়েছিল ২০১০-১১ মৌসুমে, যখন উসমান খাজা ও মাইকেল বিয়ার অভিষেক করেছিলেন।
হ্যাজেলউডের জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন ৩১ বছর বয়সী ডগেট। এতে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট একাদশে দুইজন আদিবাসী খেলোয়াড় দেখা যাবে। মৌসুমের শুরুতে হ্যামস্ট্রিং চোট থেকে ফেরার পর ভালো ছন্দে আছেন ডগেট। ইতোমধ্যেই ১৪.৬৯ গড়ে ১৩ উইকেট নিয়েছেন।
ওয়ার্নারের অবসরের পর ওপেনিংয়ে উসমান খাওয়াজার নতুন সঙ্গী হচ্ছেন ওয়েদারাল্ড। বাদ পড়ার কারণে নিজেকে দুর্ভাগা ভাবতে পারেন ওয়েবস্টার। সাতটি টেস্টে চারটি কঠিন পরিস্থিতির ম্যাচে ফিফটি হাঁকান তিনি। এদিকে ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন এনে গ্রিনকে ফেরানো হয়েছে ছয় নম্বরে।
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়া একাদশ: উসমান খাওয়াজা, জেক ওয়েদারাল্ড, মার্নাস ল্যাবুশেন, স্টিভ স্মিথ (অধিনায়ক), ট্রাভিস হেড, ক্যামেরন গ্রিন, অ্যালেক্স ক্যারি (উইকেটরক্ষক), মিচেল স্টার্ক, নাথান লায়ন, স্কট বোল্যান্ড ও ব্রেন্ডন ডগেট।