টি-টোয়েন্টি দলের দরজা বন্ধ হয়ে যায়নি, বিশ্বাস মহারাজের

ছবি: কেশভ মহারাজ

প্রোটিয়া দলে ব্যাটিং খুব একটা না পারলেও আছেন নাকাবা পিটারের মতো রহস্যময় স্পিনার। এর ফলে বোঝা যায় কনরাডের মিস্ট্রি স্পিনার প্রীতিও আছে। মহারাজ আশাবাদী তার জন্য সাউথ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি দলের দরজা বন্ধ হয়ে যায়নি। ওয়ানডেতে পারফরম্যান্স দেখিয়ে টি-টোয়েন্টি দলেও আশাবাদী তিনি।
মহারাজের স্পিনে অস্ট্রেলিয়াকে গুঁড়িয়ে জয়ে শুরু সাউথ আফ্রিকার
৫ ঘন্টা আগে
মহারাজ বলেন, 'শুকস (শুকরি কনরাড) এখনো দরজা বন্ধ করেননি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এখনো আমার জন্য অনেক বড় লক্ষ্য। আশা করি সুযোগ পেলে আমি দেখাতে পারব আমি কী করতে পারি। কোচের অবশ্যই কিছু পরিকল্পনা আছে, আশা করি আমি সেসব পরিকল্পনায় জায়গা পাব। যদি না-ও পাই, দিনের শেষে কোচের সিদ্ধান্তকেই সম্মান জানাতে হবে।'

আপাতত ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপে নিয়েও ভাবছেন না মহারাজ। নিজের লক্ষ্য খোলাসা করে তিনি বলেন, '২০২৭ আমার জন্য বড় লক্ষ্য, আমি ওয়ানডে ক্রিকেট খেলতে ভালোবাসি। (এই সিরিজ) আসলে বিভিন্ন কম্বিনেশন পরীক্ষা করার সুযোগ। যাতে আগামী বছরের মধ্যেই ২০২৭ বিশ্বকাপের দল নিয়ে পরিষ্কার ধারণা তৈরি হয়।'
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ শেষ রাবাদার
১৪ ঘন্টা আগে
টি-টোয়েন্টি সিরিজে অলরাউন্ডার হিসেবে সুযোগ পেয়েছিলেন জর্জ লিন্ডে আর সেনুরান মুথুস্বামী, যদিও কেউই খুব বেশি আলো ছড়াতে পারেননি। মহারাজ গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সাউথ আফ্রিকার রানার্স-আপ হওয়ার পথে বড় অবদান ছিল। তবে দুর্বল ব্যাটিংয়ের কারণে তার দলে জায়গা পাওয়া কঠিন হবে।
প্রোটিয়া কোচ কনরাড ব্যাখ্যা করেছেন, প্রোটিয়াদের সেরা একাদশের ভারসাম্যের জন্য একজন মূল স্পিনারকে অলরাউন্ডার হতে হবে। সাউথ আফ্রিকার ছয়জন বিশেষজ্ঞ ব্যাটার খেলিয়েছে, সঙ্গে অলরাউন্ডার হিসেবে জর্জ লিন্ডে, মুথুসামি ও করবিন বশ—কিন্তু এই তিনজন মিলে ছয় ইনিংসে করেছেন মাত্র ১২ রান।
একজন ব্যাটার কম থাকার কারণে ভারসাম্যে প্রভাব পড়েছে বলেও স্বীকার করে নিয়েছেন কনরাড। প্রোটিয়া কোচ বলেন, 'যদি আমি ব্যাটিং ইউনিটকে নির্দিষ্টভাবে খেলাতে পারি এক জন ব্যাটার কম নিয়েও, তাহলে কল্পনা করুন সঠিক ভারসাম্যের দল নিয়ে তারা কী করতে পারবে। এটা আসলে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ। আমি কিন্তু পাগল নই টি-টোয়েন্টিতে সব অলরাউন্ডার খুঁজে বের করার জন্য। সেরা ছয়জন হবে বিশেষজ্ঞ ব্যাটার, ৭ ও ৮ নম্বরে থাকবে অলরাউন্ডার।'