ম্যাচ শেষ করার তৃপ্তি পেয়ে খুশি ওপেনার সুদর্শন

ছবি: গুজরাট টাইটান্সের জার্সিতে সাই সুদর্শন

এই ম্যাচে আগে ব্যাট করে লোকেশ রাহুলের সেঞ্চুরিতে ভর করে ৩ উইকেটে ১৯৯ রান করে দিল্লি। সেই সংগ্রহ তাড়া করতে নেমে গিল-সুদর্শনের কোনো বেগই পেতে হয়নি। গিলের চেয়ে এদিন বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন সুদর্শনই। তিনি ৮টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩০ বলে হাফ-সেঞ্চুরি তুলে নেন। সেঞ্চুরি করতে খেলেছেন স্রেফ ৫৬ বল।
মুস্তাফিজদের ওপর তাণ্ডব চালিয়ে গুজরাটকে প্লে-অফে নিলেন গিল-সুদর্শন
২১ ঘন্টা আগে
শেষ পর্যন্ত ১২টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৬১ বলে ১০৮ রান করে অপরাজিত থাকেন সুদর্শন। যা কিনা এই ব্যাটারের আইপিএল ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতকও। এমন ইনিংসের পর ম্যাচ সেরার পুরষ্কারও হাতে উঠেছে তার। এবারের আইপিএলে ১৩ ইনিংসে ৫৬.০৯ গড়ে সুদর্শনের ব্যাট থেকে এসেছে ৬১৭ রান। তিনি টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও এখন।

গুজরাটকে ম্যাচ জিতিয়ে সুদর্শন বলেন, ‘ম্যাচ শেষ করার মধ্যে দারুণ একটা তৃপ্তি থাকে। বিরতির সময়টায় এই এই বিষয়ে অনেক ভেবেছি এবং শেষমেশ সেই অনুযায়ী আজ নিজেকে মেলে ধরতে পেরেছি। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারের পরে তারা (দিল্লি) ভালো বল করেছে। আমরা ম্যাচ যত বেশি সম্ভব গভীরে টেনে নিয়ে যেতে চাইছিলাম। মাথা ঠান্ডা রেখেছিলাম। ১২ ওভারের পরে ২-৩টি ওভারে বড় রান ওঠায় কাজ সহজ হয়ে যায়।’
এনগিডির পরিবর্তে ব্লেসিং মুজারাবানিকে দলে নিলো বেঙ্গালুরু
৭ ঘন্টা আগে
এবারের আইপিএলে গিলের সঙ্গে ওপেনিংয়ে নেমে প্রায় প্রতি ম্যাচেই গুজরাটকে দারুণ শুরু এনে দিচ্ছেন সুদর্শন। যা দারুণভাবে কাজে লাগছে গুজরাটের। আগের ম্যাচেই ঝুঁকিপূর্ণ শট খেলতে গিয়ে মাত্র ৫ রান করে আউট হয়ে গিয়েছিলেন সুদর্শন। সেই আউট থেকেই তিনি শিক্ষা নিয়েছেন।
সুদর্শন বলেন, ‘আগের ম্যাচগুলোয় অকারণে ঝুঁকি নিয়েছিলাম, যেটা শেষমেশ কাজে লাগেনি। আমার খেলায় বিশেষ কোনও পরিবর্তন হয়নি, তবে মানসিকতা আগের থেকে বদলেছে। এখন অনেক স্বাধীনভাবে ও খোলা মনে ব্যাট করতে পারি।’