১ সপ্তাহের জন্য আইপিএল স্থগিত

ছবি: আইপিএল শিরোপা

এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসা পর্যন্ত স্থগিত থাকবে আইপিএল। এর আগে, ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস এবং দিল্লি ক্যাপিটালস এর মধ্যে হওয়ার কথা থাকা ম্যাচটি প্রথম ইনিংসের মধ্যেই বাতিল করে দেয়া হয়। শুরুতে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে ম্যাচ বন্ধ থাকলেও পরে নিরাপত্তার কারণে ১০ মিনিটের মাথায় ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা দেয়া হয়।
বাংলাদেশ সফরের সময় হতে পারে আইপিএল, সিরিজ বাতিলের খবর নেই বিসিবির কাছে
৩ ঘন্টা আগে
বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় দুই দলের খেলোয়াড় ও সহকারী স্টাফরা শুক্রবার সকালে আইপিএল-এর ব্যবস্থাপনায় একটি বিশেষ ট্রেনে দিল্লিতে যাত্রা করেন। আইপিএলের এবারের আসরে এখনও পর্যন্ত ৫৮টি ম্যাচ খেলা হয়েছে, যার মধ্যে ধর্মশালার বাতিল হওয়া ম্যাচও রয়েছে।

গ্রুপ পর্বে এখনও ১২টি ম্যাচ বাকি আছে, যেগুলো লক্ষ্ণৌ (২), হায়দরাবাদ, আহমেদাবাদ (৩), দিল্লি, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু (২), মুম্বাই, জয়পুরে হওয়ার কথা ছিল। এরপর প্লে-অফ হায়দরাবাদ ও কলকাতায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। যদিও বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ম্যাচগুলো আবার কবে নাগাদ কোথায় হবে তা নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি।
ভারত ছাড়তে যাচ্ছেন আইপিএল খেলতে আসা বিদেশি ক্রিকেটাররা
৪ ঘন্টা আগে
এদিকে হিন্দুস্তান টাইমসকে বিসিসিআইয়ের একটি সূত্র এর আগে জানায়, ‘আমরা অনির্দিষ্টকালের (এখন ১ সপ্তাহ) জন্য আইপিএল স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। খেলোয়াড়দের নিরাপত্তাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। এ কারণে আমরা টুর্নামেন্টটি এখন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। টুর্নামেন্টটি পরে শুরু করা যাবে কি না, আর করলে সেটা কখন, এ বিষয়ে আমরা পরে সিদ্ধান্ত নিবো। এ মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থ আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
দিল্লি ও পাঞ্জাবের মধ্যকার ম্যাচটি পরিত্যক্ত হওয়ার পর দুই দলের ক্রিকেটারদের মাঝেই ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে বিদেশি ক্রিকেটারেরা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েন। অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ড আগেই জানিয়েছে, আইপিএলে খেলা অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটাররা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারা যেকোনো মুহূর্তে দেশে ফিরতে প্রস্তুত বলেও জানানো হয়।