আগের দিন ১৩ রান নিয়ে অপরাজিত থাকা আফিফ হোসেন ধ্রুব এদিন ৪০ রান করে ফেরেছেন। আর সামিউন বশির রাতুল ১৬ রান করেছেন। নিচের দিকের বাকি ব্যাটারদের কেউই দুই অঙ্কে পৌছাতে পারেননি। আগের দিনই ৪ উইকেট নিয়েছেন শুভাগত হোম। তিনিই দলটির সেরা বোলার।
পাশাপাশি ২ উইকেট করে নিয়েছেন আব্দুল্লাহ হিল গালিব ও শহিদুল ইসলাম। একটি করে উইকেট নেন আরিফ আহমেদ ও আজিজুল হাকিম তামিম। জবাবে ময়মনসিংহ ৩ উইকেটে ১৭০ রান নিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে। ২৮ রান করে আউট হয়ে গেছেন মাহফিজুল ইসলাম রবিন।
হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ৫৭ রান করে আউট হয়েছেন আরেক ওপেনার নাইম শেখ। তামিম ১০০ বলে ৪৮ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন। শূন্য রানে ফিরেছেন আইচ মোল্লা। অবশ্য তামিমকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছেন আব্দুল মজিদ। তিনি ২৩ রান যোগ করেছেন ৯৪ বল খেলে। খুলনার হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন সফর আলী, পারভেজ জীবন ও সামিউন বশির।
আরেক ম্যাচে সিলেটের ২৫৫ রানের জবাবে ১ উইকেটে ১৯ রান নিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছিল চট্টগ্রাম। তারা প্রথম ইনিংসে অল আউট হয়েছে ১১০ রানে। সিলেটের হয়ে একাই ৫ উইকেট নিয়ে দলকে লিড এনে দিয়েছেন আবু জায়েদ রাহি। চট্টগ্রামের হয়ে সর্বোচ্চ ২৩ রানের ইনিংস খেলেছেন আহমেদ শরিফ।
২২ রান করেছেন আশরাফুল হাসান। আর কেউই বিশের বেশি রান করতে পারেননি। রাহি ৫ উইকেট নিতে মাত্র ২২ রান খরচ করেছেন। দুটি উইকেট নিয়েছেন রেজাউর রহমান রাজা। একটি করে উইকেট নেন মহিউদ্দিন তারেক, নাবিল সামাদ ও শাহানুর রহমান।
জবাবে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে নেমে ৬ উইকেটে ১৯৩ রান করেছে সিলেট। ৬১ রানের ইনিংস খেলেছেন জাকির হাসান। ৫৮ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন অমিত হাসান। আর কেউই বলার মতো রান করতে পারেননি এখনও। চট্টগ্রামের হয়ে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন ইরফান হোসেন ও নাইম হাসান।