৩৩৮ রানের লিড নিলো চট্টগ্রাম-
আগের ইনিংসে ৪০১ রান করা চট্টগ্রাম দ্বিতীয় ইনিংসেও ছিল সাবলীল। প্রথম ইনিংসে ১২৭ রান করা মাহমুদুল হাসান জয় এই ইনিংসে করেন হাফ সেঞ্চুরি। এই ইনিংসেও শুরুটা বেশ গোছানো ছিল চট্টগ্রামের। ওপেনিং জুটিতে ৪০ রান তোলে দলটি। কিন্তু এরপরই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় দলটি। ৫০ রানের মধ্যে মুমিনুল হক, ৭৯ রানে জয় এবং ১০৩ রানে শাহাদাত হোসেন দিপু ফিরে যান।
ঘরের মাঠে রাজশাহীর হয়ে ৩৫ রান খরচায় তিনটি উইকেট নিয়েছেন শফিকুল ইসলাম। সাদিকুর ১৬ রানে ফিরে যান। মুমিনুল রানের খাতাই খুলতে পারেননি। দিপু করেন ৩১ বলে ১৭ রান। হাফ সেঞ্চুরিয়ান জয় ৫১ বলে পাঁচটি চার ও দুটি ছক্কায় ৫১ রান করেন। আগের ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান ইয়াসির আলী চৌধুরী ৪০ বলে ২৬ এবং ইরফান শুক্কুর ১৫ বলে ১৮ রানে অপরাজিত আছেন।
এদিকে আগের দিনই দুই উইকেট হারানো রাজশাহীর ব্যাটাররা এ দিনও আসা যাওয়ার মাঝে ব্যস্ত সময় পার করেন। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেন সাব্বির হোসেন। সাব্বির রহমান রুম্মান করেন ৭৫ বলে ৫৪ রান। শেষদিকে ৫৪ বলে ৪১ রান করেন তাইজুল ইসলাম। এ দিন দুই ওভারে দুই উইকেট নেন জয়।
এখনো ৬৮ রানে পিছিয়ে বরিশাল-
৯ উইকেটে ৩১২ রান নিয়ে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে খুলনা। দ্বিতীয় দিন স্কোরবোর্ডে কেবল এক রান যোগ করতে পারে দলটি। খুলনার হয়ে বল হাতে ভেলকি দেখান আফিফ হোসেন ধ্রুব। মাত্র ৩১ রান খরচায় ছয় উইকেট নেন তিনি। প্রথম ইনিংসে বরিশাল অল আউট হয় ১২৬ রানে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেন ওপেনার জাহিদুজ্জামান খান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ রান আসে মঈন খানের ব্যাটে।
ফলো অনে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে নেমে চার উইকেটে ১১৯ রান করে বরিশাল। সর্বোচ্চ ৪০ রান আসে ওপেনার ইফতেখার হোসেইন ইফতির ব্যাটে। ৩২ রান করেন ফাজলে রাব্বি। খুলনার হয়ে ৩২ রান খরচায় দুই উইকেট নেন নাহিদুল ইসলাম। একটি করে উইকেট নেন সফর আলী এবং ইয়াসিন মুনতাসির।