১৫ সেপ্টেম্বর সকালে রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে মাঠে নামার কথা ছিল বরিশাল ও ঢাকা বিভাগের। তবে বৃষ্টির কারণে ম্যাচটি মাঠে গড়ায়নি। বেশ খানিকটা সময় অপেক্ষার পর ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন ম্যাচ অফিসিয়ালসরা। একই মাঠে দুপুরে খেলার কথা ছিল খুলনা ও চট্টগ্রামের। দুই দলের ক্রিকেটাররা মাঠেও এসেছিলেন।
যদিও শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি মাঠেই গড়ায়নি। বিকেল নাগাদ খানিকটা রোদ দেখা গেলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মাঠ প্রস্তুত করা সম্ভব হয়ে উঠেনি। ভেজা আউটফিল্ডের কারণে জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় ম্যাচটিও পরিত্যক্ত হয়েছে। যার ফলে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের ‘দ্বিতীয়’ আসরের প্রথম চার ম্যাচের তিনটিই বৃষ্টিতে ভেসে গেছে।
এনসিএল টি-টোয়েন্টির গত আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে শুধুমাত্র সিলেটে। তবে সবার চাওয়ার ভিত্তিতে চলমান নতুন করে দুইটা ভেন্যু যুক্ত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেখানে সিলেটের সঙ্গে যুক্ত করা হয় রাজশাহী ও বগুড়াকে। তবে বৃষ্টির মৌসুম হওয়ায় খেলা চালানো কঠিন হয়ে গেছে।
বৃষ্টির কারণে ইতোমধ্যে বগুড়ার দুইটি ম্যাচ সরানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাকি ম্যাচগুলোও রাজশাহীতে নিয়ে আসা হতে পারে। যদিও একই কারণে রাজশাহীতেও ম্যাচ আয়োজন কঠিন হয়ে পড়েছে। ১৬ সেপ্টেম্বর সকালে রাজশাহী ও খুলনার ম্যাচে আছে। একই দিনে দুপুরে ঢাকার বিপক্ষে খেলবে আকবর আলীর রংপুর। তবে সেটা একদিন পিছিয়ে যাচ্ছে।
আবহাওয়ার কারণে একদিন বিরতি রাখা হচ্ছে এনসিএলে, ১৭ তারিখ থেকে আবার শুরু হবে। ১৯ তারিখ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আবহাওয়ার কারণে একদিন বিরতি দিয়ে ২০ তারিখ শেষ করার চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। সেই হিসেবে সিলেট পর্ব শুরু হবে ২১ সেপ্টেম্বরের বদলে ২২ সেপ্টেম্বর থেকে। সেক্ষেত্রে প্রতিটি ম্যাচ ডে একদিন পিছিয়ে যাবে।