ভারতকে হারাতে ভাগ্যের সহায়তাও চান সান্টনার

ছবি: ফাইনালের আগে মিচেল সান্টনার, ফাইল ফটো

আইসিসি ইভেন্টে ‘সেমিফাইনালের দল’ হিসেবে তকমা আছে নিউজিল্যান্ডের। অবশ্যই এরই মাঝে দুটি শিরোপাও জিতে নিয়েছে দলটি। ২০০০ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতে দলটি। ২০২১ সালের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও ভারতকে হারিয়ে শিরোপা নেয় নিউজিল্যান্ড।
রাচিন-ডাফিকে পেছনে ফেলে আইসিসির মাসসেরা আইয়ার
১৫ এপ্রিল ২৫এবারও ভারতকে হারানোতে ভাগ্য সহায়ক হবে বলে বিশ্বাস কিউই অধিনায়কের, ‘আশা করি তৃতীয়বারও আমরা ভাগ্যবান হব। তবে এখানে আমাদের চ্যালেঞ্জটা অনেক বেশি। কন্ডিশনের ব্যাপার আছে। দল হিসেবে ভারতও অনেক শক্তিশালী। ফাইনালে যারা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে পারবে, ফলও তাদের হয়ে কথা বলার সম্ভাবনা বেশি।’

সাদা বলের ক্রিকেটে লম্বা শিরোপাখরা চলছে কিউইদের। ২৫ বছর আগে ভারতকে হারিয়ে সর্বশেষ এবং ওয়ানডেতে এখন পর্যন্ত একমাত্র শিরোপাটি তারা জিতেছিল। এরপর ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল কিউইদের।
এখানেই শেষ নয়, ২০১৯ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালেও দলটি হেরেছিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। এ কারণে ফাইনালের পরিসংখ্যানে ভারতের চেয়ে এগিয়ে থেকেও খানিকটা 'পিছিয়ে' নিউজিল্যান্ড। তবুও এবারের ফাইনাল জিততে বদ্ধ-পরিকর দলটি।
সান্টনার আরও বলেন, ‘দারুণ হবে (ট্রফি জেতা)। কিছুটা কঠিন শুরু হয়েছিল ইনজুরির কারণে। আমাদের সবাই যেভাবে মাঠে এবং মাঠের বাইরে অবদান রেখে গেছে তা দারুণ ছিল। সবাই ভালো পারফর্ম করেছে। কালও একটি সুযোগ, ভালো দলের বিপক্ষে। ফাইনালে সবার সামনে সুযোগ দলকে জেতানোর। সাপোর্ট স্টাফ বা সবাই চেষ্টা করছে আমাদের নির্ভার রাখতে। এর পাশাপাশি এটি ফাইনাল ম্যাচ, এটাও আমাদের মাথায় আছে।’