বোলারদের মধ্যে এগিয়েছেন সিরিজসেরা শেখ মেহেদীও। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে একাদশে না থাকলেও শেষের দুই ম্যাচ খেলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এমন পারফরম্যান্সে তিন ধাপ এগিয়ে ১৪ নম্বরে উঠে এসেছেন ডানহাতি এই অফ স্পিনার। বল হাতে আলো ছড়িয়ে এগিয়েছেন রিশাদ হোসেনও। প্রথম ম্যাচে এক উইকেট নেয়া ডানহাতি লেগ স্পিনার বিশ্রামে ছিলেন দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে।
সিরিজের শেষ ম্যাচে ফিরে ২১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। যার ফলে ৫ ধাপ এগিয়ে ১৯ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন রিশাদ। পাঁচ ধাপ উন্নতি হয়েছে স্পিনার নাসুম আহমেদের। তিনি আছেন ২৫ নম্বরে। দুই ধাপ এগোনো তানজিম হাসান সাকিব ৩৫ নম্বরে উঠে এসেছেন। বাকিদের মধ্যে অবনতি হয়েছে শরিফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদের। টি-টোয়েন্টি সিরিজে না থাকা তাসকিন ১০ ধাপ পিছিয়ে ৫২ নম্বরে নেমে এসেছেন।
প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হারলেও অপরাজিত ৮৩ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তাওহীদ হৃদয়। সবমিলিয়ে ৮৯ রান করে পাঁচ ধাপ এগিয়েছেন ডানহাতি এই ব্যাটার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ৪২ নম্বরে আছেন হৃদয়। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ভালো করতে না পারলেও পরের দুই ম্যাচে রান করেছেন পারভেজ হোসেন ইমন।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৪৩ রান করা বাঁহাতি ওপেনার শেষ ম্যাচে অপরাজিত ছিলেন ৩৩ রানে। এমন ব্যাটিংয়ে লম্বা লাফ দিয়েছেন তিনি। ২১ ধাপ এগিয়ে ক্যারিয়ারসেরা ৩৮ নম্বরে উঠে এসেছেন পারভেজ ইমন। শেষ ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করলেও সিরিজে ৬৪ রান করেছেন তানজিদ হাসান তামিম। তবুও এক ধাপ পিছিয়ে গেছেন। ১৯ নম্বরে আছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
যদিও বাংলাদেশের মধ্যে তানজিদই সবার উপরে আছেন। আইরিশদের বিপক্ষে তিন ম্যাচে ৪৭ রান করেছেন সাইফ হাসান। প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স করতে না পারায় ৯ ধাপ পিছিয়ে ৩৯ নম্বরে নেমে গেছেন ডানহাতি এই ওপেনার। এক হাফ সেঞ্চুরির পরও দুই ধাপ পিছিয়ে গেছেন লিটন। বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক আছেন ৪৪ নম্বরে।