কোহলির সঙ্গে দ্বন্দ্বে কোনো অনুশোচনা নেই কনস্টাসের

ছবি: স্যাম কনস্টাস, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া

নিজের প্রথম ইনিংসেই ভারতীয় পেসার বুমরাহর ওপর চড়াও হয়েছিলেন কনস্টাস। এই পেসারকে ডাউন দ্য উইকেটে এসে চারও মেরেছিলেন তিনি। এ নিয়েই মূলত আলোচনায় মুখর ছিল সিরিজের শেষ দুই টেস্ট। কনস্টাস জানিয়েছেন তাকে মানুষ যেভাবেই দেখুক। নিজের চোখে তিনি স্রেফ আত্মবিশ্বাসী একজন ক্রিকেটার।
হেড নয় টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ওপেনিংয়ে কনস্টাস
৪ ফেব্রুয়ারি ২৫
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অস্ট্রেলিয়ার এই ওপেনার বলেছেন, ‘মাঠে সবাই আমাকে যে চোখে দেখে তা কৌতূহলোদ্দীপক। কেউ কেউ আমাকে অহংকারী মনে করেন, কিন্তু আমি নিজের দক্ষতার ভিত্তিতে স্রেফ আত্মবিশ্বাসী বলে মনে করি।’

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলার অনুভূতির কথা জানিয়ে কনস্টাস আরও বলেন, ‘অবশ্যই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে, দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরেছি। প্যাট কামিন্স, স্টিভ স্মিথদের পাশে দাঁড়িয়ে জাতীয় সংগীত গেয়েছি। আমার অবস্থাটা এমন ছিল যে ভেবেছি “আমি কি সত্যিই মাঠে ওসব করেছি?’”
কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সেমিতে এক পা ভারতের
৬ ঘন্টা আগে
মেলবোর্ন টেস্টে কোহলি ধাক্কা দিয়েছিলেন কনস্টাসকে। এ নিয়েও আলোচনা কম হয়নি। তবে কোহলির চোখে চোখ রেখে যেভাবে ১৯ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার কথা বলেছেন তা বেশ আলোড়ন তুলেছিল। তবে এই ঘটনায় কোনো অনুশোচনা নেই কনস্টাসের।
এই অজি ওপেনার বলেন, ‘না, আমার কোনো অনুশোচনা নেই। আমি এটা ভেবেই থাকতে চাই এবং ব্যাপারটা খুব বিশেষ কিছুও ছিল। মিথ্যা বলব না, অনেকবার (ভিডিও) দেখেছি। এমনকি নেটে যাওয়ার সময় ছোটরা এসে আমার ছবি তোলে, আমি সানন্দে অটোগ্রাফ দিই, সময়টা ক্রিকেটের বাইরেও দিই। কারণ, আমিও এক সময় ওদের মতো ছিলাম।’