স্টোকসের সেঞ্চুরির পর রাহুল-গিলের মাটি কামড়ানো লড়াই

ছবি: লোকেশ রাহুল (বামে) ও শুভমান গিল (ডানে) দুজনই হাফ সেঞ্চুরি করেছেন, ফাইল ফটো

চতুর্থ দিনের খেলা শেষে ভারতের সংগ্রহ ৬৩ ওভারে দুই উইকেটে ১৭৪ রান। রাহুল ৮৭ রানে অপরাজিত, খেলেছেন ২১০ বলের ইনিংস। অন্যদিকে অধিনায়ক গিল অপরাজিত রয়েছেন ৭৮ রানে (১৬৭ বলে)। তৃতীয় উইকেটে তাদের জুটি ৩৭৭ বল খেলে যোগ করেছে ১৭৪ রান।
স্টোকস-মুল্ডারকে টপকে মাসসেরা হয়ে গিলের রেকর্ড
১২ আগস্ট ২৫
আট উইকেট হাতে রেখেও এখনও ১৩৭ রানে পিছিয়ে রয়েছে ভারত। সিরিজে এগিয়ে থাকা ইংল্যান্ড এই মুহূর্তে এখনও শক্ত অবস্থানে। এই জুটি ভাঙলে আবারও ম্যাচের চিত্র বদলে যেতে পারে।
এর আগে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে সাত উইকেটে ৫৪৪ রান নিয়ে খেলতে নামে ইংল্যান্ড। দিনের পঞ্চম ওভারেই জসপ্রিত বুমরাহ লিয়াম ডসনকে বোল্ড করে ইংল্যান্ডকে প্রথম ধাক্কা দেন। আগের দিনের ২১ রানের সঙ্গে মাত্র পাঁচ রান যোগ করতে পারেন ডসন।

৭৭ রানে দিন শুরু করা বেন স্টোকস ৯৯ থেকে চার মেরে শতকে পৌঁছান। ২০২৩ সালের জুনের পর এটি তার প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। ঐতিহাসিক এই ইনিংসের মাধ্যমে তিনিই প্রথম ইংলিশ অধিনায়ক বনে যান যিনি একই টেস্টে সেঞ্চুরি ও ইনিংসে পাঁচ উইকেটের কীর্তি গড়লেন।
অস্ট্রেলিয়াতে রুট সেঞ্চুরি না করুক, চাওয়া স্মিথের
১৬ আগস্ট ২৫
ইংল্যান্ডের হয়ে এর আগে টেস্টে সেঞ্চুরি ও ইনিংসে পাঁচ উইকেটের ‘ডাবল’ পেয়েছেন টনি গ্রেগ, ইয়ান বোথাম ও গাস অ্যাটকিনসন। অধিনায়ক হিসেবে এটি প্রথমবার স্টোকসের।
স্টোকস এরপর টেস্টে সাত হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। বল হাতে তার উইকেট ২২৯টি। টেস্টে সাত হাজার রান ও দুইশ উইকেট রয়েছে স্টোকস ছাড়া এমন ক্রিকেটার মাত্র দুইজন- গ্যারি সোবার্স ও জ্যাক ক্যালিস।
স্টোকসের বিদায়ের পর দ্রুত ইংল্যান্ডের ইনিংস গুটিয়ে যায়। রবীন্দ্র জাদেজা পরপর দুই ওভারে স্টোকস ও ব্রাইডন কার্সকে আউট করে ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষ করেন। জাদেজা ইনিংসে ১৪৩ রানে নেন চার উইকেট। এই ম্যাচে বুমরাহ প্রথমবার টেস্টে ১০০’র বেশি রান দিয়েছেন (১০৪/১)।