ওয়ানডেতে আমি এভাবেই খেলি: কোহলি

ছবি: পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর বিরাট কোহলি, ফাইল ফটো

লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ৩১ রানে রোহিত শর্মার উইকেট হারায় ভারত। এরপর শুভমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন কোহলি। তারপর শ্রেয়াস আইয়ারের সঙ্গে জুটি গড়েন ১১৪ রানের। গিল ৪৬ এবং শ্রেয়াস ৫৬ রান করেন।
উইলিয়ামসনের ফ্যাব ফাইভে গিল-জয়সাওয়াল
২১ ঘন্টা আগে
তবে কোহলি খেলেন ১১১ বলে অপরাজিত ১০০ রানের অনবদ্য এক ইনিংস। এই ফরম্যাটে এটি তার ৫১তম সেঞ্চুরি, সব মিলিয়ে এটি তার ৮২তম সেঞ্চুরি। ৩৬ বছর বয়সেও এমন ফিটনেসে ক্রিকেটের প্রতি তার নিবেদন মুগ্ধ করে সকলকেই।
ম্যাচ শেষে কোহলি বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে এমন ব্যাটিং করলে ভালোই লাগে, যেখানে সেমিফাইনালে খেলার সম্ভাবনা সামনে আছে। রোহিত আউট হওয়ার পর আমার কাজ ছিল মাঝের ওভারগুলোতে খেলার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়া। স্পিনারদের নয়, পেসারদের বিপক্ষে ঝুঁকি নেওয়ার। আমি ছাঁচটাতে খুশিই ছিলাম, ওয়ানডেতে আমি এভাবেই খেলি।’

গোটা এক প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করা কোহলি আরও বলেন, ‘আমি নিজেকে বারবার বলতে থাকি, ফিল্ডিংয়ে ১০০% দিতে হবে। এ নিয়ে গর্বও অনুভব করি। আপনি যখন মাথা নিচু রেখে নিজের কাজটা করবেন, কাজ হবে। পরিষ্কার একটা ধারণা গুরুত্বপূর্ণ, বলে যখন গতি থাকবে, আপনাকে রান করতে হবে।’
‘সুপার ফ্লপ রোহিতের অবসরের সময় হয়ে গেছে’
১৮ এপ্রিল ২৫
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তিন দিনের ব্যবধানে দুটি ম্যাচ খেলে ফেলেছে ভারত। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে হারানোর পর দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানকেও অনায়সে হারাল দলটি। ভারতের পরের ম্যাচটি ২ মার্চ, প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড।
সপ্তাহখানেক ছুটি পাওয়ার আনন্দে কোহলি বলেন, ‘সত্যি বলতে, ৩৬ বছর বয়স হয়ে গেলে ভালোই লাগে (হাসি)। আমি জানি না, যাদের ২৩–২৪ বছর তাদের কেমন লাগছে, আমার খুব ভালো লাগে। দুই দিন কিছুই করব না। কারণ, এখন অনেক কিছু করতে হয় মাঠে এ ধরনের পরিশ্রম করার জন্য।’