বাটলারের অপরাজিত ৯৭, গুজরাটের ৭ উইকেটের জয়

ছবি: হাফ সেঞ্চুরির পর জস বাটলার

বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে অধিনায়ক শুভমান গিল মাত্র ৭ রান করে আউট হয়ে গেলেও দ্বিতীয় উইকেটে ৩৫ বলে ৬০ রান যোগ করেন সাই সুদর্শন ও জস বাটলার। সুদর্শন ২১ বলে ৩৬ রান করে আউট হন। এরপর ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন শেরফানে রাদারফোর্ড ও বাটলার।
স্টার্ক ‘ম্যাজিকের’ পর সুপার ওভারে জিতল দিল্লি
১৭ এপ্রিল ২৫
এই জুটি গড়ার পথে মোহিত শর্মাকে কাভার ও মিড অফের মাঝ দিয়ে চার মেরে ৩২ হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন। সেই সঙ্গে এই জুটির হাফ সেঞ্চুরিও পূরণ হয় তাতে। শেষদিকে রাদারফোর্ড আউট হয়েছেন ৩৪ বলে ৪২ রান করে। তাতে বাটলারের সঙ্গে তার ১১৯ রানের জুটি ভাঙে। শেষে এসে ৬ বলে ১০ বলের সমীকরণে প্রথম বলেই ৬ মারেন রাহুল তেওয়াতিয়া। পরের বলে মিচেল স্টার্ককে ৪ মেরে গুজরাটকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেন এই ব্যাটার।

এই ম্যাচে টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল গুজরাট। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি দিল্লির। তারা দলীয় ২৩ রানে হারায় ওপেনার অভিষেক পোরেলের উইকেট। এরপর দলীয় ৫৮ রানে ফিরে যান লোকেশ রাহুল। পোরেল ১৮ ও রাহুল করেন ২৮ রান।
গুজরাটে ফিলিপসের বদলি শ্রীলঙ্কার শানাকা
১৮ এপ্রিল ২৫
তৃতীয় উইকেটে করুন নায়ার ও অক্ষর প্যাটেল মিলে যোগ করেন ৩৫ রান। ভালো শুরুর পর নায়ার আউট হয়েছেন ১৮ বলে ৩১ রান করে। প্যাটেল ও ট্রিস্টিয়ান স্টাবস যোগ করেন ৩৬ বলে ৫৩ রান। এই জুটিতেই মূলত লড়াইয়ের পুঁজি পেয়ে যায় দিল্লি। স্টাবস আউট হন ২১ বলে ৩১ রান করে।
প্যাটেল করেন ৩২ বলে ৩৯ রান। এই দুই ব্যাটার ফেরার পর দিল্লির ইনিংস টেনেছেন আশুতোষ শর্মা। দিল্লির এই ব্যাটারের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ৩৭ রান। শেষদিকে আর কেউ দাঁড়াতে না পারলেও ২০ ওভারে দুইশ পেরিয়ে যায় দিল্লির ইনিংস। গুজরাটের বোলারদের মধ্যে প্রসিধ কৃষ্ণা একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট।
এর মধ্যে কৃষ্ণা ১৮তম ওভারে নিজের শেষ ওভারে টানা দুই বলে আউট করেছেন প্যাটেল ও ভিপরাজ নিগমকে। হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগালেও ড্যানোভান ফেরেইরা কৃষ্ণার সেই আশা পূরণ হতে দেননি। গুজরাটেরন হয়ে একটি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ সিরাজ, আরশাদ খান, ইশান্ত শর্মা ও সাই কিশোর।