ফাইনালে আলিসকে না পাওয়ার আক্ষেপ মিঠুন, খালেদের
![চিটাগং কিংসের হয়ে ১৩ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়েছেন আলিস আল ইসলাম, ক্রিকফ্রেঞ্জি](https://cricfrenzy.com/public/storage/images/2-2025/Fd4ePf470efTA5bac3b2cfwN.jpeg)
ছবি: চিটাগং কিংসের হয়ে ১৩ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়েছেন আলিস আল ইসলাম, ক্রিকফ্রেঞ্জি
![promotional_ad](https://cricfrenzy.com/public/storage//advertisements/c8243538-ac32-4fc4-871e-77acc1257b54.jpg)
খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে জেসন হোল্ডারকে ছক্কা ও চার মেরে চিটাগংয়ের আশা জিইয়ে রেখেছিলেন আলিস। পরবর্তী জয়ের জন্য শেষ ৪ বলে যখন ৮ রান প্রয়োজন তখন চোটে পড়েন তিনি। মুশফিকের বলে অনসাইডে ঠেলে দিয়ে দুই রান নিতে চেয়েছিলেন আরাফাত সানি। তবে এক রান নেয়ার সময় পা পিছলে গিয়ে ব্যথা পান আলিস। এমন সময় মাঠ ছেড়ে চলে যান। তবে ২ বলে ৪ রান করা শরিফুল আউট হয়ে ফিরতেই আবারও মাঠে নামেন তিনি।
‘দৌড়াতে না পারা’ আলিসেই ভরসা ছিল চিটাগংয়ের
৫ ফেব্রুয়ারি ২৫![চিটাগং কিংসকে ফাইনালে তুলে ম্যাচসেরা আলিস আল ইসলাম, ক্রিকফ্রেঞ্জি](https://cricfrenzy.com/public/storage/images/2-2025/8fe353V36Nb74eIY0Q8E00f2.jpeg)
আলিস যখন আবার মাঠে নামেন তখন এক বলে চিটাগংয়ের প্রয়োজন চার রান। সেই সমীকরণ মিলিয়ে চিটাগংয়ে ফাইনালে তোলেন আলিস। তবে চোটে গুরুতর হওয়ায় ফাইনালে তাকে পায়নি চিটাগং। তার বদলি হিসেবে খেলেছিলেন নাঈম ইসলাম। ২ ওভারে ১৮ রান দিয়ে তাওহীদ হৃদয় ও মুশফিকুর রহিমের উইকেট নিলেও আলিসের অভাববোধ করেছে তারা। মিঠুন মনে করেন, আলিস থাকলে ফলাফল হয়ত ভিন্ন হতো।
![promotional_ad](https://cricfrenzy.com/public/storage//advertisements/89bdd065-6293-4dbe-9886-1306f11ad343.jpg)
এ প্রসঙ্গে চিটাগংয়ের অধিনায়ক বলেন, ‘আমি বলব না আমাদের বোলররা খুব খারাপ বোলিং করেছে। আমি যেটা বললাম আমাদের আলিস মিসিং ছিল। আলিস থাকলে হয়তবা ফলাফল ভিন্ন হতো। কারণ ও আমাদের গুরুত্বপূর্ণ বোলার ছিল। ইনজুরি তো কারও হাতে নেই। তারপরও আমাদের বোলাররা দারুণ লড়াই করেছে ওদের কোয়ালিটি ব্যাটারদের বিরুদ্ধে।’
ফাইনালের সেরা তামিম, টুর্নামেন্ট সেরা মিরাজ
৭ ফেব্রুয়ারি ২৫![ক্রিকফ্রেঞ্জি](https://cricfrenzy.com/public/storage/images/2-2025/69w4LHIc33050Ibd666ebbdt.jpg)
চিটাগংয়ের হয়ে ১৩ ম্যাচ খেলেছেন আলিস। যেখানে ৬.৩২ ইকনোমি রেট ও ২১.০৭ গড়ে ১৫ উইকেট নিয়েছেন ডানহাতি এই স্পিনার। সদ্য সমাপ্ত বিপিএলে চিটাগংয়ের বোলারদের মাঝে আলিসের চেয়ে বেশি উইকেট নিয়েছেন কেবল খালেদ ও শরিফুল ইসলাম। ওভারপ্রতি রান দেয়ায় তাদের দুজনের চেয়ে অবশ্য কিপটে ছিলেন আলিস।
অধিনায়ক মিঠুনের মতো পেসার খালেদও মনে করেন ডানহাতি এই স্পিনার থাকলে ভিন্ন কিছু হতে পারতো। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে আলিসকে মিস করেছি এই ম্যাচে। আলিস থাকলে হয়ত সিনারিওটা ভিন্ন হতে পারত। এখানে একটা ঘাটতি ছিল, আমাদের একজন বোলার কম ছিল।’