হৃদয়কে চাপে ফেলতে চাননি মিরাজ

ছবি: জুটির পথে মিরাজ ও হৃদয়, ক্রিকফ্রেঞ্জি

যদিও ইমন বেশিদূর এগোতে পারেননি। তিনি ফেরেন ২৮ রান করে। এরপর হৃদয়ের সঙ্গে যোগ দেন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। দুজনে মিলে গড়েছিলেন ৪৩ রানের জুটিও। তবে মিরাজের আউটে সেই জুটি লম্বা হয়নি। আর তাতেই ছন্দ পতন হয় বাংলাদেশ দলেরও।
লিটনকে বাদ দিয়ে শামীমকে খেলানোর ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ
৪ ঘন্টা আগে
দুনিথ ওয়ালাগের বলে লং অফ দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে জানিথ লিয়ানাগের হাতে ক্যাচ দেন মিরাজ। ম্যাচ শেষে নিজের আউটের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে মিরাজ জানিয়েছেন হৃদয়কে চাপে ফেলতে চাননি তিনি। তাই নিজেই স্ট্রাইক রোটেড করে খেলতে চেয়েছিলেন। আর রান বাড়াতে গিয়েই আউট হয়েছেন।

সংবাদ সম্মেলনে মিরাজ বলেন, 'আমি যেখানে যে সময়টা আউট হয়েছি এটা টিমের জন্য আমার কাছে মনে হয় যে, একটু চাপে পরে গিয়েছে। কারণ আমি চিন্তা করেছিলাম যে রানটা যেন কন্টেন্ট করতে পারি। কারণ প্রত্যেকটা ওভারে যদি আমি একটা করে বাউন্ডারি নিতে পারি তাহলে আমার রানরেটটাও ঠিক থাকবে একই সময়ে। তাই আমি তাওহীদ হৃদয়ের ওপর চাপটা দিতে চাইনি।'
টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ
২১ মে ২৫
রান বাড়াতে হলে ঝুঁকি নেয়ার বিকল্প ছিল না বলে মনে করেন মিরাজ। তবে ঝুঁকি নিলেও তা কাজে লাগেনি এই বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক। ব্যাটে-বলে ভালোভাবে সংযোগ হলে সেই বলেই বাউন্ডারি হতো বলে ধারণা মিরাজের।
নিজের ব্যাটিংয়ের ধরনের পক্ষে যুক্তি দিয়ে মিরাজ বলেন, 'আমি চিন্তা করেছি যে আমি রানটা যেন কাজে লাগাতে পারি। তাই ওইভাবে মাঝে মাঝে ক্যালকুলেটিভ রিস্ক গুলো নিতে হয়। কিন্তু আমি হয়তো সেইভাবে কাজে লাগাতে পারিনি ওইটা। কারণ, আমি যদি ভালো ভাবে কাজে লাগাতে পারতাম হয়তো ওটা বাউন্ডারি পেতাম।'