যদিও তিনি নিজের দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এরপর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে পাঠানো বিসিবির আট পরিচালকের অনাস্থার চিঠি গণমাধ্যমের হাতে এলে ফারুকের ভাগ্য নিয়ে শঙ্কা জাগে। বৃহস্পতিবার রাতেই প্রজ্ঞাপন জারি করে ফারুক আহমেদকে সরিয়ে দেয়ার কথা জানায় সংস্থাটি।
ফারুক ক্রীড়া পরিষদের মনোনয়নেই বিসিবির কাউন্সিলর হয়েছিলেন। এরপর কাউন্সিলরদের ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি। ফলে ক্রীড়া পরিষদ তার মনোনয়ন বাতিল করায় তিনি পরিচালক পদের সঙ্গে বোর্ড সভাপতির পদও হারিয়ে ফেলেছেন। তবে এই ঘটনা এখানেই শেষ হচ্ছে না।
এই ব্যাপারটি এরই মধ্যে আইসিসিকে জানিয়েছেন তিনি। তারা দ্রুতই এই ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ফারুক। তিনি ব্যক্তিগতভাবে আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহর সেক্রেটারির সঙ্গে কথা বলেছেন। এমনকি আইসিসির ৫-৭জন পরিচালককেও এই বিষয়ে অবহিত করেছেন।
এ প্রসঙ্গে তিনি জাগো নিউজকে বলেছেন, ‘আমি আনচ্যালেঞ্জড যেতে দেবো না। ফাইট করে যাবো। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত দেখবো। আমার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয়েছে। আমি আইসিসিতে জানিয়েছি। এরই মধ্যে সেক্রেটারির মাধ্যমে আইসিসি সভাপতি জয় শাহকে পুরো ব্যাপারটি জানিয়েছি। এছাড়া আইসিসির অন্তত ৫-৭ জন পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি অবগত করেছি।’
তার সঙ্গে অন্যায় হয়েছে দাবি করে ফারুক বলেন, ‘আমি যে অন্যায়ের শিকার, আমাকে যে জোরপূর্বক পদচ্যুত করা হয়েছে, আমি তা এরই মধ্যে আইসিসির কাছে জানিয়েছি। আমার বিশ্বাস এবং আমি নিশ্চিত আইসিসি ত্বরিৎ তাদের অ্যাকশন শুরু করবে। দেখবেন আগামী ২-১ দিনের মধ্যেই বিসিবিতে আইসিসির চিঠি আসবে। ’