লজ্জার রেকর্ডে সৌম্যরা

ছবি:

মাত্র তিনজন ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কের ঘরে গেলেও সর্বোচ্চ ১৫ রান করেন ইরফান শুক্কুর। সবমিলিয়ে, সৌম্য-রঞ্চিরা মিলে স্কোরবোর্ডে মাত্র ৬৭ রান জমা করেন। আর তাতেই বিপিএলের 'পঞ্চম' সর্বনিম্ন রানের লজ্জায় পড়তে হয় চিটাগাংয়ের দলটিকে।

তবে, গত আসরে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ৪৪ রানে অলআউট হয় খুলনা। মাত্র ১০.৪ অভার ব্যাট করে ৪৪ রান করে লজ্জার এই রেকর্ড তালিকায় সবার উপরে আছে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের খুলনা টাইটান্স।
দ্বিতীয় সর্বনিম্ন ৫৮ রান নিয়ে এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আছে বিপিএলের বিলুপ্ত দল বরিশাল বুলস। বুলসরা লজ্জার এই রেকর্ড নিজেদের করেন নেন বিপিএলের তৃতীয় আসরে।
বরিশালের থেকে মাত্র ১রান বেশি করে এই তালিকার তৃতীয় স্থানে আছে সিলেট। বিপিএলের তৃতীয় আসরে মাত্র ৫৯ রানে অল তখনকার মুশফিকুর রহিমের সিলেট সুপার স্টারর্স। আর তাতেই ভাগ বসান বিপিএলের লজ্জার রেকর্ডে।
এছাড়া ৬৭ রানে ইনিংসের সমাধি দিয়ে বিপিএলে সর্বনিম্ন রানের চতুর্থ স্থানের নামটিও খুলনার। বিপিএলের দ্বিতীয় আসরে চিটাগাংয়ের বিপক্ষে এই লজ্জায় পড়তে হয় খুলনার দলটিকে।
এর আগে চিটাগাংয়ের দলটি ২০১৫-এর আসরে সর্বনিম্ন ৭৬ রানে ঢাকার বিপক্ষে অলআউট হয়। একই আসরে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আবার শতরানের নিচে মাত্র ৯২ রানে অলআউট হয় চিটাগাং। সবমিলিয়ে, দলটিকে তৃতীয়বারের মত ১০০ রানের কমে অলআউটের লজ্জায় পড়তে হয়।