প্রোটিয়াদের হোয়াইটওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
ছবি: সুফিয়ান মুকিমকে ঘিরে সতীর্থদের উল্লাস, গেটি
সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৪২ ওভারেই ২৭২ রানে গুটিয়ে যায় প্রোটিয়ারা। ফলে ৩৬ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের। এর আগে ২০১৩ ও ২০২১ সালে প্রোটিয়াদের মাটিতে সিরিজ জিতলেও হোয়াইটওয়াশ করার স্বাদ পাওয়া হয়নি পাকিস্তানের। এবার সেই অপূর্ণতা ঘুচালো মোহাম্মদ রিজওয়ানের দল।
এসএ টোয়েন্টির জন্য স্কোয়াডে ১৫ জনও পাচ্ছে না সাউথ আফ্রিকা
৩ ঘন্টা আগেজোহানেসবার্গে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় বলেই আবদুল্লাহ শফিকের উইকেট হারায় পাকিস্তান। এরপর দলের হাল ধরেইন বাবর আজম ও সাইম আইয়ুব। দুজনে মিলে ১১৪ রানের জুটি গড়েন। ৫২ রান করে বাবর ফিরলে এই জুটি ভাঙ্গে।
এরপর রিজওয়ানকে নিয়ে আরেকটি জুটি গড়েন সাইম। সাইম ৯৪ বলে ১০১ রানের ইনিংস খেলে আউট হয়েছেন। ততক্ষণে বড় সংগ্রহের ভিত পেয়ে যায় পাকিস্তান। ৯৩ রানে জুটি ভাঙলে রিজওয়ানও ফিরে যান ৫৩ রান করে। আর ৩৩ বলে ঝোড়ো ৪৮ রান করেন সালমান আঘা। আর তাতে ভড় করেই পাকিস্তান থামে ৯ উইকেটে ৩০৮ রান করে।
ভারতের কাছে হেরে আবারও সাউথ আফ্রিকার স্বপ্নভঙ্গ
২ ফেব্রুয়ারি ২৫বড় লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে হেইনরিখ ক্লাসেন ৪৩ বলে ৮১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন। এর বাইরে ৪০ রান এসেছে কর্বিন বচের ব্যাট থেকে। তিনি অপরাজিত থাকলেও তাকে কেউ সঙ্গ দিতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত ২৭১ রানেই থামতে হয় স্বাগতিকদের। পাকিস্তানের হয়ে সুফিয়ান মুকিম নেন ৪টি উইকেট।