দলে আছেন জাতীয় দলে খেলা সেদিকউল্লাহ অটল, মোহাম্মদ গাজানফার ও কাইস আহমেদের মতো ক্রিকেটার। সেদিকউল্লাহ এরই মধ্যে জাতীয় দলে নিজের জায়গা পাকা করে নিয়েছেন। গত আসরের ফাইনালে শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে হাফ সেঞ্চুরি করে আফগানিস্তানের জয়ে বড় অবদান রেখেছিলেন তিনি।
এরই মধ্যে আফগানিস্তানের হয়ে ২২টি টি-টোয়েন্টি, ১২টি ওয়ানডে ও একটি টেস্ট খেলে ফেলেছেন সেদিকউল্লাহ। ফলে আগের আসরের চেয়ে অনেক বেশি অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠে নামার সুযোগ পাচ্ছেন আফগানিস্তানের এই টপ অর্ডার ব্যাটার। তাদের বোলিং ইউনিটও বেশ শক্তিশালী।
সেখানে আছেন আব্দুল্লাহ আহমদজাই। তিনি সেপ্টেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আফগানিস্তানের হয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজেই খেলেছেন। আর গাজানফার দলটির স্পিন বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব দেবেন। কাইস অবশ্য জাতীয় দলের বাইরে দীর্ঘদিন ধরে।
তিনি জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন ২০২৪ সালে। এ ছাড়া বিলাল সামি, জুবাইদ আকবরি, মোহাম্মদ ইসহাক ও নাঙ্গেয়ালিয়া খারোটের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আছেন দলটিতে। রিজার্ভ ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ওয়াফিউল্লাহ তারাখিল, সেদিকুল্লাহ পাচা, ইয়ামা আরব।
আফগানিস্তান রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপে 'বি' গ্রুপে খেলবে। যেখানে তারা সঙ্গী হিসেবে পাবে বাংলাদেশ, হংকং ও শ্রীলঙ্কাকে। ১৫ নভেম্বর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করবে আফগানিস্তান। ১৭ নভেম্বর তারা মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের বিপক্ষে। ১৯ নভেম্বর হংকংয়ের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে নিজেদের সর্বশেষ ম্যাচ খেলবে।
আফগানিস্তান স্কোয়াড-
ডারউইশ রাসুলি (অধিনায়ক), সেদিকউল্লাহ অটল (সহ–অধিনায়ক), নূর রহমান (উইকেটকিপার), মোহাম্মদ ইসহাক (উইকেটকিপার), জুবাইদ আকবরি, ইমরান মীর, রহমানুল্লাহ জাদরান, ইজাজ আহমেদ আহমাদজাই, নাঙ্গেলিয়া খারোটে, ফারমানুল্লাহ সাফি, কাইস আহমেদ, মোহাম্মদ গাজনফার, বিলাল সামি, আবদুল্লাহ আহমদজাই ও ফরিদুন দাউদজাই।
রিজার্ভ- ওয়াফিউল্লাহ তারাখিল, সেদিকউল্লাহ পাচা, ইয়ামা আরব।