শেষ বলে ৪ মেরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে সমতায় ফেরালেন হোল্ডার

ছবি: শেষ বলে ৪ মেরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে সমতায় ফেরালেন জেসন হোল্ডার, ফাইল ফটো

শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৮ রান। প্রথম পাঁচ বলে আসে মাত্র ৪। শেষ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল চার রান, শাহীন শাহ আফ্রিদির বলে জেসন হোল্ডার বাউন্ডারি মেরে দল জেতান। ওয়াইড ও রানআউটের নাটক পেরিয়ে ক্যারিবিয়ানরা ম্যাচ জিতে নেয় শেষ বলে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি দলে রাসেল-হোল্ডার, ক্লান্ত পুরান বিশ্রামে
৩ জুন ২৫
টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তান তোলে ২০ ওভারে ১৩৩ রান। পাওয়ার প্লেতেই তিন উইকেট হারানো পাকিস্তানের ইনিংস গড়ে ওঠে সালমান আলী আঘা ও হাসান নাওয়াজের জুটিতে। ৩৯ বলে তারা যোগ করেন ৬০ রান। হাসান করেন ২৪ বলে ৪০, সালমান করেন ৩৮ রান।
পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ের শেষভাগে আসে ধস। শেষ ১৯ রানে তারা হারায় ৫ উইকেট। হোল্ডার নেন চার উইকেট, যার মধ্যে রয়েছে আঘার উইকেট। তার এই পারফরম্যান্সেই তিনি ম্যাচসেরা হন।

রান তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজও নিয়মিত উইকেট হারায়। কোনো ব্যাটার ৩০-ও করতে পারেননি। সবচেয়ে বেশি রান করেন গুড়াকেশ মোতি (২০ বলে ২৮)। ম্যাচের প্রথম ভাগে বল হাতে কার্যকর ছিলেন মোহাম্মদ নাওয়াজ, নেন মাত্র ১৩ রানে তিন উইকেট। সাইম আইয়ুব ও সুফিয়ান মুকিমও দারুণ বোলিং করেন।
৩ ভেন্যুতে বাংলাদেশের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ
৩ সেপ্টেম্বর ২৫
পাকিস্তানের বোলিংয়ে এক সময় ৫১ বল পর্যন্ত বাউন্ডারি পায়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেখান থেকে শেষ পাঁচ ওভারে প্রয়োজন ছিল ৫৫ রান। হাসান আলীর ওভারে দুটি ছক্কা মারেন মোতি, যদিও পরের ওভারে রানআউট হয়ে যান তিনি।
শেষ ১৮ বলে প্রয়োজন ছিল ৩৬ রান। শেফার্ড ও হোল্ডার মিলে সেই সমীকরণ নামিয়ে আনেন। হাসান আলিকে টানা দুই বলে ছক্কা ও চার মারেন শেফার্ড। শেষ ওভারে আসে ৮ রান।
শেষ ওভারে শাহিন আফ্রিদির প্রথম বলে হোল্ডার নেন সিঙ্গেল। দ্বিতীয় বলে এলবিডব্লিউ হন শেফার্ড। এরপর তিন বলে আসে তিন রান। শেষ বলে হোল্ডার চার মারেন অফ স্টাম্পের বাইরে দাঁড়িয়ে। ম্যাচ জিতে সিরিজে সমতা ফেরায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।