হেনরি-কনওয়ের সৌজন্যে সহজ জয় পেল নিউজিল্যান্ড

ছবি: ডেভন কনওয়ে (বামে) ও রাচিন রবীন্দ্র (ডানে), ফাইল ফটো

টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করে জিম্বাবুয়ে। উদ্বোধনী জুটিতে প্রথম ৫ ওভারে আসে ৩৬ রান। কিন্তু পাওয়ার প্লে'র শেষ ওভারে হেনরির বলে ব্রায়ান বেনেট পুল করতে গিয়ে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ আউট হলে ভাঙে ৩৭ রানের উদ্বোধনী জুটি। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকরা।
ত্রিদেশীয় সিরিজে ফিরছেন কনওয়ে
১৩ জুলাই ২৫
১৩ বলে আট রান করে ক্লাইভ মাদান্দে স্টাম্পিংয়ের শিকার হন। ওপেনার ওয়েসলি মাধেভেরে করেন ইনিংসের সর্বোচ্চ ৩৬ রান (৩২ বলে)। অ্যাডাম মিলনের বলে বোল্ড হন তিনি। অন্য প্রান্তে কেউই উল্লেখযোগ্য ইনিংস খেলতে পারেননি। অধিনায়ক সিকান্দার রাজা ১৮ বলে ১২ রান করে মিচেল সান্টনারের বলে এক্সট্রা কাভারে ক্যাচ দিয়ে ফিরলে চাপ বাড়ে দলের ওপর।
রায়ান বার্ল ৯ বলে ১২ এবং টনি মুনিওঙ্গা ১৮ বলে ১৩ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন ম্যাট হেনরি। চার ওভারে মাত্র ২৬ রান দিয়ে শিকার করেন তিন উইকেট। এই ম্যাচে তার টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের (আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া মিলিয়ে) ২০০তম উইকেটও পূর্ণ হয়।

চোটে জিম্বাবুয়ে সফর শেষ ফিলিপসের
২০ ঘন্টা আগে
১২২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম ওভারে কনওয়ের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন ব্লেসিং মুজারাবানি। দ্বিতীয় ওভারে টিম সাইফার্টকে হারায় নিউজিল্যান্ড। তার উইকেটটি নেন মুজারাবানি। তার শর্ট বলে কাভারে ক্যাচ তোলেন পাঁচ বলে তিন রান করা সেইফার্ট।
এদিকে জীবন পেয়ে সেটার পুরো সুযোগ নেন কনওয়ে। ৩৪ বলে পূর্ণ করেন ফিফটি। শেষ পর্যন্ত ৪০ বলে অপরাজিত ৫৯ রান করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। ইনিংসে ছিল ৪টি চার ও ২টি ছক্কা।
তিন নম্বরে নেমে ডিপ থার্ড ম্যান অঞ্চলে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে রাচিন রবীন্দ্র করেন ৩০ রান (১৯ বলে)। ড্যারিল মিচেল ১৯ বলে ২৬ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেন। এই জয়ে দুই ম্যাচে দুটি জয় তুলে নিয়ে ফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড। ওদিকে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে হেরে চাপে পড়েছে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে।