সিলেটের সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে দেখা যাবে মাহমুদ ইমন। বাংলাদেশ নারী দলের সঙ্গে কাজ করার পাশাপাশি দেশের একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে সিলেট স্ট্রাইকার্সের প্রধান কোচ ছিলেন তিনি। আগামী আসরে দলটির পেস বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করবেন সৈয়দ রাসেল। এর আগে ঢাকা প্লাটুন ও স্ট্রাইকার্সের হয়ে বিপিএলে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তাঁর।
স্পিন বোলিং কোচের দায়িত্ব সামলাবেন এনামুল হক জুনিয়র। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়ী দলের সদস্য ছিলেন তিনি। ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন ইমরুল কায়েস। পেশাদার ক্রিকেট থেকে অবসর না নিলেও প্রথমবারের মতো কোচিংয়ে দেখা যাবে তাকে। অধিনায়ক হিসেবে বিপিএলে কুমিল্লার হয়ে বেশ কয়েকবার শিরোপা জিতেছেন ইমরুল।
ফিল্ডি কোচ হিসেবে কে থাকবেন সেটা এখনো নিশ্চিত করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া বিপিএলে সিলেটের ট্রেনার হিসেবে থাকবেন আসলাম খান। এ ছাড়া ফিজিওর দায়িত্ব পেয়েছেন বায়োজিদ উল ইসলাম। বাংলাদেশ জাতীয় দলের সঙ্গেও লম্বা সময় ধরে কাজ করছেন তিনি। সিলেটের পারফরম্যান্স অ্যানালিস্ট হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন নাসির আহমেদ নাসু।
আগামী ৩০ নভেম্বর রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেলে বিপিএলের নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। কয়েক বছর পর বিপিএলে নিলামে ফেরানো হয়েছে। নিলামের আগে দুজন করে দেশি ক্রিকেটারের সঙ্গে সরাসরি চুক্তি করার সুযোগ পাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা। সুযোগটা কাজে লাগিয়ে মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাসুম আহমেদকে দলে নিয়েছে সিলেট।
এ ছাড়া দুজন বিদেশি ক্রিকেটারের সঙ্গেও চুক্তি করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। পাকিস্তানের ওপেনার সাইম আইয়ুবের পাশাপাশি পেসার মোহাম্মদ আমিরের সঙ্গেও চুক্তি করেছে সিলেট। আরও বেশ কয়েকজন বিদেশি ক্রিকেটারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। তবে তাদের সঙ্গে এখনো চুক্তি হয়নি তাদের।