ডি ককের ৯৭* রানের ইনিংসে কলকাতার স্বস্তির জয়

ছবি: হাফ সেঞ্চুরির পর কুইন্টন ডি কক

এই ম্যাচের আগেই বড় দুঃসংবাদ পায় কলকাতা। অসুস্থতার কারণে খেলছেন না সুনীল নারিন। তার বদলি হিসেবে খেলতে নামেন মঈন। তাকেই ওপেনিংয়ে নামিয়ে দেয় কলকাতা। অবশ্য তিনি সফল হতে পারেননি।
মাস তিনেকের বিরতির পর ১০ দিনে প্রস্তুত হয়ে আইপিএলে ডি কক
২৭ মার্চ ২৫
মাত্র ৫ রান করে আউট হন তিনি। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে অধিনায়ক আজিঙ্কা রাহানের সঙ্গে ২৯ রান যোগ করেন ডি কক। আগের ম্যাচে দারুণ খেলা রাহানে এদিন ফেরেন ১৮ রান করেই। অবশ্য অংক্রিস রাঘুবানসিকে নিয়ে বাকি কাজটা সারেন ডি কক।
তিনি ৬১ বলে ৯৭ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে কলকাতাকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। প্রোটিয়া এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার ৬টি ছক্কার সঙ্গে মারেন ৮টি চার। রাঘুভানসি অপরাজিত থাকেন ১৭ বলে ২২ রান করে।

এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল রাজস্থান রয়্যালস। পাওয়ার প্লেতে ৬ ওভারে ৫১ রান তুললেও নিয়মিত উইকেট হারিয়ে বড় সংগ্রহ গড়তে পারেনি দলটি। সাঞ্জু স্যামসন (১১ বলে ১৩) দ্রুত আউট হলেও জশস্বী জয়সওয়াল (২৪ বলে ২৯) এবং রিয়ান পরাগ (১৫ বলে ২৫) দলের রানের চাকা সচল রেখেছিলেন।
মুম্বাইয়ের হারের দিনে হার্দিককে ১২ লাখ রুপি জরিমানা
৫৭ মিনিট আগে
যদিও টানা দুই ওভারে তাদের উইকেট হারানোর পর দলটির রানের গতি কমে যায়। ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা (৪ বলে ৪) এবং নিতিশ রানা (৯ বলে ৮) ব্যর্থ হলে ১১ ওভার শেষে রাজস্থানের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে মাত্র ৮২ রান। এরপরও ধ্রুব জুরেল (২৮ বলে ৩৩) কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে রাজস্থানকে লড়াইয়ের সংগ্রহ এনে দেন।
শিমরন হেটমায়ার ৮ বলে ৭ রান করলেও তা দলের জন্য খুব একটা কাজে আসেনি। কলকাতার বোলারদের মধ্যে বৈভব আরোরা, মঈন আলী, হার্শিত রানা ও বরুণ চক্রবর্তী নেন দুটি করে উইকেট। আর একটি উইকেট নিয়েছেন স্পেন্সার জনসন।