টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ছয় উইকেটে ১১৯ রান তোলে ঢাকা। ওপেনিং জুটিতে দলটি তোলে ৩৯ রান। ৭ বলে ২১ রান করে আশরাফুল হাসানের বলে জিসান আহমেদ বোল্ড হলে এই জুটি ভাঙে। আরেক ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলিও ফিরে যান বোল্ড হয়ে।
৮ বলে ১৬ রান করা শিবলির উইকেটটি নেন হাসান মুরাদ। ৪৫ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারানো দলটি নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে। এক বল পরই ফিরে যান পাঁচ বলে ছয় রান করা মাহফুজুর রাব্বি। ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি।
২৭ বলে ৩২ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। নাঈম হাসানের বলে লং অফে ক্যাচ দেয়ার আগে আরিফুল ইসলামের ব্যাটে আসে ১৩ বলে ২৩ রান। চট্টগ্রামের হয়ে ২১ রান খরচায় তিনটি উইকেট নেন হাসান মুরাদ। একটি করে উইকেট নেন আশরাফুল, আহমেদ শরীফ এবং নাঈম।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩০ রানে প্রথম উইকেট হারালেও ৩৬ রানের মধ্যে মোট চারটি উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। চতুর্থ ওভারে মুমিনুল হক এবং মাহমুদুল হাসান জয়কে ফেরান মাহফুজুর রাব্বি।
ওভারের তৃতীয় বলে থার্ড ম্যান সীমানায় ক্যাচ দিয়ে সাত বলে ১২ রান করে ফিরেন মুমিনুল। ১৫ বলে ১৮ রান করে এক বল পরই কট এন্ড বোল্ড হন জয়। পরের ওভারে শাহাদাত হোসেন দিপু ফেরেন শুন্য রানে। রিপন মন্ডলের বলে জিশান আলমকে ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়ে।
তারপর সাদিকুর ফিরে গেলে ৬২ রানের জুটি গড়েন রাব্বি এবং ইরফান শুক্কুর। ১৫ বলে ৩০ রান করে ইরফান বোল্ড হলেও ২৭ বলে চারটি চার ও তিনটি ছক্কায় ৫৩ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছান রাব্বি। ১২.২ ওভারে জয় পায় দলটি। ঢাকার হয়ে ১১ রান খরচায় তিনটি উইকেট নেন মাহফুজুর।
