promotional_ad

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানকে হারিয়ে আবাহনীর ২৫ এ ‘২৪’

হাফ সেঞ্চুরি করেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাকে ঘিরে আছেন আবাহনীর ক্রিকেটাররা, ক্রিকফ্রেঞ্জি
ডিপিএলের শিরোপা কে জিতবে সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হল সুপার লিগের শেষ দিন পর্যন্ত। তাও আবার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী ও মোহামেডানের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শেষ হল এবারের প্রিমিয়ার লিগের আসর। যেখানে শেষ হাসি হাসল হান্নান সরকারের আবাহনী লিমিটেড। ৬ উইকেটের জয়ে আরও একবার শিরোপা জিতল মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল।

promotional_ad

২০২৪-২৫ মৌসুমে শিরোপা জয়ের সঙ্গে লিস্ট 'এ' ক্রিকেটের মর্যাদা পাওয়ার পর সপ্তম শিরোপা জিতল আবাহনী। আর নিজেদের ইতিহাসে মোট ২৪তম শিরোপা ঘরে তুলল আকাশী নীলরা। ফলে ২০০৯ সালে শেষবারের মতো ডিপিএলের শিরোপা জেতা মোহামেডানকে অপেক্ষাতেই থাকতে হল।


আরো পড়ুন

রূপগঞ্জকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে আবাহনী

২৬ এপ্রিল ২৫
ক্রিকফ্রেঞ্জি

জয়ের জন্য ২৪১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে স্কোরবোর্ডে ২ রান যোগ করতেই শাহরিয়ার কমলের উইকেট হারিয়ে বসে আবাহনী। এবাদত হোসেনকে উইকেট ছুঁড়ে দেন তিনি। এরপর তিনে নামা জিশান আলমকে নিয়ে জুটি গড়েন পারভেজ হোসেন ঈমন।


দুজনের ব্যাটে দলের রান ৫০ পার হলেও দলীয় ৫৮ রানে ২৮ রান করা ইমনকে বিদায় করেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। খানিক পর নাসুমের ঘূর্ণিতে বিদায় নেন মেহেরবও। ৭৭ রানে ৩ উইকেট হারানো আবাহনী জিশান আলমের হাফ সেঞ্চুরিতে দলীয় ১০০ পার হয়।


ব্যক্তিগত ৫৫ রানে নাসুমের বলে লেগ বিফরের ফাঁদে পড়েন জিশান। ৪ উইকেট হারালেও অধিনায়ক মোসাদ্দেক ও মিঠুন মিলে হাল ধরেন আবাহনীর। দারুণ খেলে দলকে জয়ের দিকে নিতে থাকেন দুজন। মিঠুন তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি।


promotional_ad

দলকে ২০০'র ঘরে নিয়ে গিয়ে মোসাদ্দেকও তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। সেখান থেকে দলকে জয়ের আরও কাছে নিয়ে যান দুজন। অধিনায়ক মোসাদ্দেক ৭৮ এবং মিঠুন ৬৬ রানে অপরাজিত থেকে দলের শিরোপা নিশ্চিত করেন।


আরো পড়ুন

নাসুমের শেষের ঝলকে শিরোপার আশা বাঁচিয়ে রাখলো মোহামেডান

২৬ এপ্রিল ২৫
ক্রিকফ্রেঞ্জি

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরু চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী লিমিটেডের বিপক্ষে সাত উইকেটে ২৪০ রান স্কোরবোর্ডে তুলে মোহামেডান। হাফ সেঞ্চুরি করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও আরিফুল ইসলাম।


টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিং জুটিতে পঞ্চাশ রান তোলে মোহামেডান। ১৮ বলে ১৬ রান করা তৌফিক খান তুষারকে ফিরিয়ে আবাহনীকে মোমেন্টাম এনে দেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। দলীয় একশ রান ছোঁয়ার আগে আরো দুই উইকেট হারায় মোহামেডান।


৪৭ বলে ৪৫ রান করে অধিনায়ক রনি তালুকদার ফিরে যান রিপন মণ্ডলের বলে। আর ৪২ বলে ১৬ রান করা আনিসুল ইসলামকে ফেরান মাহফুজুর রাব্বি। তার বলে খোঁচা মেরে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দেন আনিসুল।


দলীয় ১২৪ রানে ফরহাদ হোসেনের উইকেট হারায় মোহামেডান। ৫৬ বলে ৪২ রান করে তিনিও এস এম মেহরবের বলে খোঁচা মেরে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দেন। তারপর ৯০ রানের জুটি গড়ে মোহামেডানকে পথ দেখান মাহমুদউল্লাহ এবং আরিফুল।


এই দুই হাফ সেঞ্চুরিয়ান বরাবর পঞ্চাশ রান করে করেন। তাদের দুজনকেই ফেরান মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। শেষদিকে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন সাত বলে পাঁচ রান করে মৃত্যুঞ্জয়ের বলে বোল্ড হলে আড়াইশ রান পার করতে পারেনি মোহামেডান।


আবাহনীর হয়ে দুটি করে উইকেট নেন মৃত্যুঞ্জয় ও মোসাদ্দেক। একটি করে উইকেট নেন রিপন, মাহফুজুর এবং মেহরব।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball