মাহফুজুর-ইমনে আবাহনীর সহজ জয়

ছবি: পাঁচ উইকেট নেয়ার পর মাহফুজুর রাব্বি, ক্রিকফ্রেঞ্জি

মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রিমিয়ার লিগের খেলায় এ দিন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, রাকিবুল হাসানরাও পেয়েছেন দুটি করে উইকেট। পারটেক্স শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন এনামুল হক। তার গুড লেংথের বলে খোঁচা মেরে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ মিঠুনকে ক্যাচ দেন তিন রান করা রবিউল ইসলাম রবি। তারপর অবশ্য ৫৫ রানের জুটি গড়েন জয়রাজ শেখ এবং সাব্বির রহমান রোমান।
দল জিতলে অবদানগুলো ভালো লাগে: মোসাদ্দেক
৯ মার্চ ২৫
৪৪ বলে ২৩ রান করা সাব্বিরকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন রাকিবুল। সাব্বির ক্যাচ দেন উইকেটের পেছনে। এরপরে উইকেটের খাতা খোলেন মাহফুজুর। ১২ বলে এক রান করা রুবেল মিয়াকে ফেরান তিনি। তার অফ স্টাম্প তাক করা বলে হাঁকাতে গিয়ে এক্সট্রা কভারে ধরা পড়েন রুবেল।
দুই বল পর জয়রাজকেও ফেরান মাহফুজুর। ৫৯ বলে ৩৬ রান করা জয়রাজও খোঁচা মেরে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন। পরের দুটি উইকেট নেন মোসাদ্দেক। আবাহনীর অধিনায়ক বোল্ড করে ফেরান এক রান করা জাওয়াদ রোয়েনকে। পাঁচ রান করা আহরার আইন পিয়ান তাকে হাঁকাতে গিয়ে লং অনে ধরা পড়েন।

এরপরের ওভারে আলাউদ্দিন বাবুকে রানের খাতাই খুলতে দেননি মাহফুজুর। বাবুও ক্যাচ দেন উইকেটরক্ষক মিঠুনের গ্লাভসে। ৩১তম ওভারে এসে তানভির হোসেন এবং মোহর শেখকে বোল্ড করে নিজের পাঁচ উইকেট পূরণ করেন মাহফুজুর।
আমি নই, শামীম ৩৬০ ডিগ্রি ব্যাটার: আলাউদ্দিন বাবু
৬ মার্চ ২৫
৩৩.১ ওভারে রাকিবুল নাঈম ইসলাম জুনিয়রকে ফেরালে ৩৩.১ ওভারে ১০০ রানে থামে পারটেক্সের ইনিংস। ৬৫ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারানো দলটি শেষ ৪৫ রানে হারিয়েছে আরও আট উইকেট। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২১ রানের মধ্যে দুই উইকেট হারায় আবাহনী। ছয় রান করে লেগ বিফোর উইকেটের শিকার হন জিশান আলম। তানভির হোসেনের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হওয়ার আগে মুমিনুল হকের ব্যাটে আসে দুই রান।
তারপর ৮০ রানের হার না মানা জুটি গড়েন ইমন ও মোসাদ্দেক। ৫০ বলে ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কায় ৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন ইমন। তিনটি চার ও দুটি ছক্কায় ২৭ বলে ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক মোসাদ্দেক।