শান্তর ঝড়ো ইনিংসে জয় নিয়ে বিদায় রাজশাহীর


ছবি: নাজমুল হোসেন শান্ত, ক্রিকফ্রেঞ্জি

তুলনামূলক বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১০ রানেই সিলেট হারায় ওপেনার তৌফিক খান তুষারের। এরপর থিতু হয়ে পারেননি মুবিন আহমেদ। তৃতীয় উইকেটে ৪৮ রান যোগ করেন জিসান আলম ও পিনাক ঘোষ। পিনাক ফিরে যান ২৭ রান করে। জিসান অবশ্য হাফ সেঞ্চুরি করে আউট হন ৩২ বলে ৬০ রান করে।
বিপিএলে দল না পাওয়ায় 'আক্ষেপ' আছে মোসাদ্দেকের
২২ ডিসেম্বর ২৪
এই দুজন ব্যাটার আউট হওয়ার পরই সিলেটের ব্যাটিং বিপর্যয় শুরু হয়। দলটির নিচের আর কোনো ব্যাটারই বলার মতো কিছু করতে পারেননি। শেষ ১৬ রানের মধ্যে সিলেট হারিয়েছে ৫টি উইকেট। আর শেষ ২ রানের মধ্যে তারা হারিয়েছে ৪টি উইকেট। এমন বিপর্যয়ের কারণেই ব্যর্থ হয়েছে তাদের।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে নাজমুল হোসেন শান্তর ও হাবিবুর রহমান সোহান দারুণ শুরু এনে দেন। দুজনে মিলে যোগ করেন ৫২ রান। সোহান আউট হয়েছেন ২৫ রান করে। এরপর সাব্বির হোসেনকে নিয়ে আরেকটি জুটি গড়েন শান্ত।
টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
২ জানুয়ারি ২৫
এই জুটি থেকে আরও আসে ৫৭ রান। এর মধ্যে সাব্বিরের অবদান ৩০ রান। এরপর তাওহীদ হৃদয়কে নিয়েও ৪৫ রান যোগ করেন শান্ত। হৃদয় ১৭ বলে ২১ রান করে আউট হন। শান্ত ফিরেছেন ৪৮ বলে ৭৮ রানের ইনিংস খেলে। তার ইনিংস জুড়ে ছিল ৫টি ছক্কা ও ৬টি চারের মার।
সিলেটের বোলারদের মধ্যে খালেদ আহমেদ একাই নেন ৩টি উইকেট। আর ২টি করে উইকেট পেয়েছেন ইবাদত হোসেন ও তোফায়েল আহমেদ। একটি উইকেট যায় নাইম হোসেনের ঝুলিতে।