বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ • মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
রিশাদের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের বড় জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ শুরুর আগে থেকেই মিরপুরের কালো উইকেট নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছিল। ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে মিরপুরে ভালো রানের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন কিউরেটর। তবে সেটা কত হবে বলা যাচ্ছিল না। সাধারণত ২৫০ রানের স্কোরই মিরপুরে যেকোনো দলের জন্য লড়াইয়ের পুঁজি।
বাংলাদেশ সেখানে প্রথম ওয়ানডেতে মাত্র ২০৭ রানেই অল আউট হয়ে যায়। জবাবে খেলতে নেমে সাবধানী শুরু করে ক্যারবিয়ানরা। প্রথম দুই ওভার মেইডেন দিলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রান বাড়াতে থাকেন তারা। অ্যালিক আথানেজকে ফিরিয়ে প্রথম উইকেট তুলে নেন রিশাদ। এরপর একে একে আউট করেন কেসি কার্টি, ব্র্যান্ডন কিং, শেরফানে রাদারফোর্ড ও রস্টন চেজকে।
আর তাতেই ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেটের স্বাদ পান বাংলাদেশের এই স্পিনার। এক স্পেলেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং অর্ডারের মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছেন তিনি। উপরের সারির পাঁচ ব্যাটারের মধ্যে কিং সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন। এ ছাড়া দুই অঙ্ক পেরুতে পারেন কেবল আথানেজ। তিনি ২৭ রান করে আউট হন।
এরপর মিরাজ-তানভির ও মুস্তাফিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস বড় হতে দেননি। তারা শেষ পর্যন্ত অল আউট হয়ে যায় ১৩৩ রানে। ফলে ৭৪ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় ক্যারিবীয়দের। জেইডেন সিলসকে মিরাজের ক্যাচ বানিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসও গুড়িয়ে দিয়েছেন রিশাদ। তিনি ৩৫ রানে ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচ শেষ করেছেম। এই জয়ের ফলে ৩ ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
অল আউটের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
তানভির ইসলামের বলে কট বিহাইন্ড হয়ে ফিরেছেন ৩২ বলে ১৫ রান করা শাই হোপ। এর ফলে ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলে ক্যারিবীয়রা। আর তাতেই অল আউটের শঙ্কায় পড়ে সফরকারী দলটি।
১০০ রানে ৬ উইকেট নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের
ষষ্ঠ উইকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাল ধরতে চেয়েছিলেন শাই হোপ ও গুড়াকেশ মোতি। তবে তাদের বেশিদূর যেতে দেননি মেহেদী হাসান মিরাজ। তার স্পিনে এলবিডব্লিউ হয়ে আউট হয়েছেন ১৪ বলে ৩ রান করা মোতি।
প্রথমবার রিশাদের ৫ উইকেট
রিশাদ হোসেনের স্পিন যেন খেলতেই পারছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। ব্রেন্ডন কিং, অ্যালিক আথানাজে, কেসি কার্টি, শেরফান রাদারফোর্ডের পর রস্টন চেজের উইকেটও নিয়েছেন ডানহাতি এই লেগ স্পিনার। রিশাদের অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারিতে এজ হয়ে উইকেটের পেছনে নুরুল হাসান সোহানকে ক্যাচ দিয়েছেন চেজ। ফিল্ডাররা আবেদন করতেই আউট দিয়েছেন আম্পায়ারও। তবে নিজে নিশ্চিত না থাকায় রিভিউ নিয়েছিলেন চেজ।
যদিও রিভিউ নিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি ডানহাতি ব্যাটারের। টিভি রিপ্লেতে দেখা যায় বল সোহানের গ্লাভসে যাওয়ার আগে চেজের ব্যাট ছুঁয়ে গেছে। ১০ বলে ৬ রান করেছেন তিনি। চেজকে ফিরিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ৫ উইকেটের দেখা পেয়েছেন রিশাদ। ভালো শুরু পেলেও একশর আগেই ৫ উইকেট হারিয়ে ব্যাটিংয়ে ধুঁকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
৪ উইকেট নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের, সবগুলো নিলেন রিশাদ
ব্র্যান্ডন কিংকে হাফ সেঞ্চুরি করতে দেননি রিশাদ হোসেন। এই লেগ স্পিনারের বলে আউট সাইড এজ হয়ে উইকেটের পেছনে নুরুল হাসান সোহানকে ক্যাচ দিয়েছেন আউট হয়েছেন তিনি। এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার ৬০ বলে ৪৪ রান করে আউট হয়েছেন। তার ইনিংস জুড়ে ছিল একটি ছক্কা ও ৫টি চার। সেই ওভারের চতুর্থ বলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার শেরফানে রাদারফোর্ডকেও আউট করেন রিশাদ। তার বলে রাদারফোর্ড আউট সাইড এজ হয়ে ক্যাচ দেন সোহানকে। ফলে ৮২ রানেই ৪ উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
কার্টিকে বিদায় করলেন রিশাদ
ব্র্যান্ডন কিংকে বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি কেসি কার্টি। রিশাদ তাকেও আউট করেছেন। ৩০ বলে ৯ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। রিশাদের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়েছেন সাইফ হাসানের হাতে।
বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দিলেন রিশাদ
১২তম ওভারে বাংলাদেশের প্রথম উইকেট এনে দেন রিশাদ হোসেন। বাংলাদেশের এই লেগ স্পিনার এলবিডব্লিউ করে আউট করেছেন অ্যালিক অ্যাথানেজ। আর তাতেই ৫১ রানে ভেঙেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম উইকেট। ৩৬ বলে ২৭ রান করে আউট হয়েছেন ক্যারিবিয়ান এই ওপেনার।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের দাপট, প্রথম ১০ ওভারে উইকেটশূন্য বাংলাদেশ
প্রথম দুই ওভার মেডেন নিয়ে বোলিং শুরু করে বাংলাদেশ। ইনিংসের প্রথম ওভার মেইডেন নেন তাসকিন আহমেদ। এরপরের ওভার মেইডেন তুলে নেন তানভির ইসলাম। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হাত খুলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। প্রথম ১০ ওভারে উইকেটই তুলতে পারেননি বাংলাদেশের বোলাররা। ১০ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৪৫।
রিশাদের ক্যামিওর পরও টেনেটুনে দুইশ বাংলাদেশের
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচ দিয়ে ওয়ানডে অভিষেক হয়েছে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের। প্রথম ম্যাচেই পেতে পারতেন হাফ সেঞ্চুরি। তবে ৪ রানের আক্ষেপে পুড়তে হয়েছে তাকে। বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে এর চেয়ে বেশি রান করতে পেরেছেন কেবল তাওহীদ হৃদয়।
তার ৯০ বলে ৫১ রানের ইনিংস বাংলাদেশের সংগ্রহ দুইশ পার করতে বড় ভূমিকা রেখেছে। আর শেষদিকে নেমে রিশাদ হোসেন জেইডেন সিলসের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ১৩ বলে ২৬ রানের ক্যামিও খেলেছেন। ছক্কা মেরেছেন ৯ নম্বরে নামা তানভির ইসলামও।
এগুলোও যথেষ্ট ছিল না বাংলাদেশের বড় পুঁজি নিশ্চিত করতে। এদিন ধীর গতির ব্যাটিংয়ের মাশুল দিতে হয়েছে বাংলাদেশের। ৮ রানের মধ্যে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর বাংলাদেশের হাল ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহীদ হৃদয়। তৃতীয় উইকেটে ১২০ বলে তারা যোগ করেন ৭১ রান।
বাংলাদেশের আর কোনো জুটি পঞ্চাশের গণ্ডি পেরুতে পারেনি। শান্ত আউট হয়েছেন ৬৩ বলে ৩২ রান করে। মেহেদী হাসান মিরাজ ২৭ বল খেলেছেন ১৭ রান তুলতে। নুরুল হাসান সোহান অবশ্য বেশি বল খেলেননি। ১০ বলে ৯ রান করে আউট হয়ে গেছেন। ইনিংসের শেষ ওভারে তানভির রান আউট হলে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ২০৭ রানে।
এদিন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে দারুণ বোলিং করেছেন সিলস। তিনি একাই নিয়েছেন ৩ উইকেট। এর বাইরে দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন রস্টন চেজ ও জাস্টিন গ্রেভস। আর একটি করে উইকেট তুলে নিয়েছেন খারি পিয়েরে ও রোমারিও শেফার্ড।
ফিরলেন সোহান, ২০০ স্ট্রাইক রেটে খেলে বিদায় নিলেন রিশাদও
দ্রুত রান তুলতে গিয়ে ফিরলেন সোহান। গ্রেভসের বলে লং অনে ক্যাচ তুলে দিয়ে বিদায় নেন এই উইকেটরক্ষক। ১০ বলে ৯ রান আসে তার ব্যাটে।
বাংলাদেশের ইনিংসে প্রথম ছক্কা আসে রিশাদ হোসেনের ব্যাটে। এ দিন তিনি দুটি ছক্কা হাঁকান। সিলসের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ১৩ বলে ২৬ রান করেন তিনি। ইনিংসে একটি চারের মারও ছিল তার।
শেষদিকে রান তুলতে গিয়ে ব্যর্থ মিরাজ, হাফ সেঞ্চুরি হলো না অঙ্কনের
২৭ বলে ১৭ রান করে ফিরে গেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। রেস্টন চেইজের বলে স্লগ সুইপে ছক্কার চেষ্টায় ব্যর্থ হন মেহেদী হাসান মিরাজ। ডিপ ফাইন লেগে জাস্টিন গ্রেভসের হাতে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। ৫৫ বলে এই জুটি তোলে ৪৩ রান।
চেজের বলে এরপর ফিরে যান অঙ্কনও। তার লেংথ ডেলিভারিতে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ফিরে যান এই উইকেটরক্ষক।
অভিষেকে হাফ সেঞ্চুরি হাঁকানো হলো না অঙ্কনের। ৭৬ বলে তিনটি চারে ৪৬ রান করেন তিনি। ১৫৮ রানে পাঁচ উইকেটের পর ১৬৫ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
হাফ সেঞ্চুরির পর ফিরলেন হৃদয়
হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন হৃদয়। ৮৭ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেন তিনি। ওয়ানডেতে এটি তার ১১তম হাফ সেঞ্চুরি।
এদিকে টানা ৬৯ বল বাউন্ডারি হাঁকাতে পারেনি বাংলাদেশ। ফিরলেন হৃদয়। জাস্টিন গ্রেভসের লেংথ ডেলিভারিটি কাট করতে গিয়ে ব্যাটে-বলে উপযুক্ত সংযোগ ঘটাতে পারেননি হৃদয়। বল তার ব্যাটের কানা ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক শাই হোপের মুঠোয় চলে যায়।
শুরুতে আম্পায়ার আউট দেননি হৃদয়কে। ক্যারিবিয়ানরা রিভিউ নিলে দেখা যায় তার ব্যাটের কানা বল আলতো করে ছুয়েছে। ফেরার আগে ৯০ বলে তিনটি চারে ৫১ রান করেন হৃদয়। এ নিয়ে শেষ ছয়টি ওয়ানডেতে এটি তার চতুর্থ হাফ সেঞ্চুরি।
৩০তম ওভারে দলীয় শতক বাংলাদেশের
শান্ত ফেরার পর বাংলাদেশ দলের হাল ধরেন তাওহীদ হৃদয় ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। এই দুজনের ব্যাটে ৩০ ওভারের মধ্যে একশ রান পেরিয়ে যায় বাংলাদেশ।
৫১ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করে আউট শান্ত
শান্ত হৃদয়ের জুটি ভেঙেছেন খারি পিয়েরে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বাঁহাতি এই স্পিনারকে সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হয়ে আউট হয়েছেন তিনি। শান্ত ৫০.৮ স্ট্রাইক রেটে ৬৩ বলে ৩২ রান করে আউট হলে তিনি।
হৃদয়-শান্ত জুটির ৫০
তৃতীয় উইকেটে দারুণ এক জুটি গড়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫০ পার করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহীদ হৃদয়। ১৮তম ওভারে এই দুজনের জুটিও ছাড়িয়েছে পঞ্চাশ। দুজনেই দেখে শুনে খেলে বাংলাদেশের ইনিংস টানছেন। পাওয়ার প্লের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্পিনাররাই বোলিং করছেন শান্ত-হৃদয়ের জুটি ভাঙতে।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর শান্ত-হৃদয়ের প্রতিরোধ
আট রানে দুই উইকেট হারানোর পর নাজমুল হোসেন শান্ত এবং তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ধীরে ধীরে স্কোর বোর্ডে বাড়ছে রান। দশ ওভারে শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ দুই উইকেটে ৩৩ রান।
৮ রানে ২ ওপেনারকে হারালো বাংলাদেশ
বাংলাদেশের নতুন উদ্বোধনী জুটি বেশিক্ষণ টিকতে পারল। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে যান সাইফ হাসান। সাম্প্রতিক সময়ে দারুণ ফর্মে থাকা এই ওপেনার এ দিন ছয় বলে তিন রান করেন।
রোমারিও শেফার্ডের করা ওভারের শুরুতে চারটি বল ডট খেলেন সাইফ। যদিও পঞ্চম বলটি একটু নিচু হয়ে তার প্যাডে আঘাত করে। সাইফের পথ ধরে তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে বিদায় নেন ওয়ানডে দলে ফেরা সৌম্য সরকারও। জেইডেন সিলসের বলে রস্টন চেজকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ দেন ৪ রান করা সৌম্য।
ফুলার লেংথে ধেয়ে আসা বলটি কাভারে খেলতে চেয়েছিলেন সৌম্য। আট রানের মধ্যে দুটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ওয়ানডে অভিষেক
এই ম্যাচে ওয়ানডে অভিষেক হচ্ছে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের। খেলা হচ্ছে না জাকের আলী অনিকের। নেই শামীম পাটোয়ারি এবং ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। বাংলাদেশের একাদশে ফিরেছেন সৌম্য সরকার। একাদশে দুই পেসার ও তিন স্পিনার।
বাংলাদেশ একাদশ- সৌম্য সরকার, সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (উইকেটরক্ষক), মেহেদী হাসান মিরাজ, নুরুল হাসান সোহান, তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, রিশাদ হোসেন ও তানভির ইসলাম।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ- ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানেজ, কেসি কার্টি, শাই হোপ (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), শেরফান রাদারফোর্ড, জাস্টিন গ্রিভস, রস্টন চেজ, রোমারিও শেফার্ড, গুডাকেশ মোতি, খারি পিয়েরে, জেইডেন সিলস।
টস হেরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করলেন মিরাজ
ইতোমধ্যেই অনুষ্ঠিত হয়েছে টস। টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম ম্যাচে স্বাগতম
সিরিজের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পরপরই ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মোকাবেলা করার সুযোগ পাছে বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক বাজে সময় কাটিয়ে জয়ের ধারায় ফিরতে চায় মেহেদী হাসান মিরাজের দল।
অপরদিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজও ছেড়ে কথা বলার দল নয়। বাংলাদেশে আসার আগে ভারতের চেন্নাই একাডেমীতে অনুশীলন ক্যাম্প করে এসেছে দলটি। যেন মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মন্থর গতির উইকেটে সহজেই মানিয়ে নিতে পারে তারা।
ম্যাচ
- সিরিজ
- বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ
- ভেন্যু
- মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
-
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি -
ক্রিকফ্রেঞ্জি