শ্রেয়াসের দোষ নেই, আমাদেরও দোষ নেই: অজিত আগারকার

ছবি: ফাইল ছবি

লম্বা সময় ধরেই ভারতের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলার সুযোগ হচ্ছে না আইয়ারের। বছরখানেক পর ফিরে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে মাত্র দুইটিতে খেলেছিলেন তিনি। নভেম্বরে ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলায় ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের জন্য তাকে দুইটির বেশি ম্যাচ খেলায়নি ভারত। পরবর্তীতে বিসিসিআইয়ের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়ান আইয়ার।
গিল নন, ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে আইয়ার
২১ আগস্ট ২৫
যার ফলস্বরূপ বেশ কয়েকমাস জাতীয় দলের বাইরে ছিলেন ডানহাতি এই ব্যাটার। তবে সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলেছেন দেশের হয়ে। যদিও সুযোগ আসেনি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে। আইপিএলের সবশেষ আসরে পাঞ্জাব কিংসকে নেতৃত্ব দিয়ে ফাইনালে তুলেছিলেন আইয়ার। নেতৃত্বের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ে পারফর্ম করেছেন দারুণভাবে। ১৭ ম্যাচে ৫০.৩৩ গড় ও ১৭৫.০৭ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেছিলেন তিনি।

পাঞ্জাবের হয়ে সর্বোচ্চ ও টুর্নামেন্টের ষষ্ঠ রান সংগ্রাহক ছিলেন আইয়ার। এমন পারফরম্যান্সের পরও টি-টোয়েন্টি সংস্করণের এশিয়া কাপে ব্রাত্য তিনি। আইয়ারকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্তের জন্য সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে নির্বাচক প্যানেল ও টিম ম্যানেজমেন্টকে। সাবেক ক্রিকেটাররাও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। অজিত আগারকার জানান, স্কোয়াডে ১৫ জনের বেশি রাখা সম্ভব না বলেই বাদ পড়েছেন আইয়ার।
দ্রাবিড়ের খেলা সেরা দুই কঠিন বোলার ম্যাকগ্রা ও মুরালিধরন
৪ ঘন্টা আগে
এ প্রসঙ্গে আগারকার বলেন, ‘শ্রেয়াসের কথা বলতে গেলে আমাদেরকে বলতে হবে কার পরিবর্তে আমার তাকে নিব। আমি আবারও বলছি এখানে শ্রেয়াসেরও দোষ নেই, আমাদেরও দোষ নেই। আমরা কেবল ১৫ জনকে নিতে পারি। তাকে তাঁর সুযোগের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) নিয়ম অনুযায়ী, ২৫ জনের বহর নিয়ে এশিয়া কাপে যেতে পারবে দলগুলো। যেখানে ১৭ জন ক্রিকেটারের পাশাপাশি নেয়া যাবে ৮ জন কোচিং ও সাপোর্ট স্টাফ। তবে কোচিং কিংবা সাপোর্ট স্টাফের সদস্য বাড়িয়ে নিতে চাইলে কমাতে হবে খেলোয়াড়ের সংখ্যা। যে কারণে ১৫ জন ক্রিকেটার ও ১০ জন কোচিং স্টাফ নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত।