মহারাজের বর্তমান রেটিং পয়েন্ট ৬৮৭। এই তালিকায় তিনি টপকে গেছেন শ্রীলঙ্কার মাহিশ থিকশানা (৬৭১) ও ভারতের কুলদিপ যাদবকে (৬৫০)। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে পাঁচ উইকেট নেয়ার পারফরম্যান্স সরাসরি প্রভাব ফেলেছে র্যাঙ্কিংয়ে।
কেয়ার্নসে অনুষ্ঠিত ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ৯৮ রানে হারায় সাউথ আফ্রিকা। সেই জয়ে বড় অবদান ছিল মহারাজের। ১০ ওভারে মাত্র ৩৩ রান দিয়ে তিনি তুলে নেন পাঁচ উইকেট। এটি ছিল ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সাউথ আফ্রিকার কোনো স্পিনারের প্রথম পাঁচ উইকেট প্রাপ্তি।
২০২৩ সালের নভেম্বরে প্রথমবারের মতো ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠেছিলেন মহারাজ। এরপর ডিসেম্বরে আবারও শীর্ষে ওঠার পর কিছুটা নেমে গেলেও সেরা পাঁচের মধ্যেই ছিলেন নিয়মিত। এবার আবার নিজের অবস্থান পুনরুদ্ধার করলেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস ১৭ ধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন ১৯তম স্থানে। পাকিস্তানের লেগ স্পিনার আবরার আহমেদ ১৮ ধাপ উন্নতি করে এখন ৪৩তম।
সাউথ আফ্রিকার দুই ব্যাটার এইডেন মার্করাম ও টেম্বা বাভুমাও উন্নতি করেছেন র্যাঙ্কিংয়ে। অর্ধশতক হাঁকানো ইনিংসের সুবাদে মার্করাম চার ধাপ এগিয়ে ২১তম, বাভুমা পাঁচ ধাপ এগিয়ে ২৩তম। অস্ট্রেলিয়ার মিচেল মার্শ ৮৮ রানের ইনিংস খেলে এগিয়েছেন ছয় ধাপ, এখন আছেন ৫২তম স্থানে।
টি-টোয়েন্টি সিরিজের পারফরম্যান্সও যুক্ত হয়েছে র্যাঙ্কিংয়ে। সাউথ আফ্রিকার ডেওয়াল্ড ব্রেভিস বিধ্বংসী ফিফটি করে ৯ ধাপ এগিয়ে এখন দ্বাদশ, শ্রীলঙ্কার কুশল পেরেরার সঙ্গে যৌথভাবে।
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন ভারতের শুভমান গিল। অলরাউন্ডারদের তালিকায় এগিয়ে আছেন আফগানিস্তানের আজমতউল্লাহ ওমরজাই। টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের মধ্যে ভারতের অভিষেক শর্মা ও বোলারদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি। টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডারদের তালিকায় যথারীতি শীর্ষে ভারতের হার্দিক পান্ডিয়া।