ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ইংল্যান্ড

ছবি: ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ইংল্যান্ড, ফাইল ফটো

লন্ডনের যানজটে পড়ে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে দেরিতে মাঠে পৌঁছায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুর ধাক্কা সামাল দিতে পারেনি সফরকারীরা। ২৮ রানের মধ্যেই ফিরে যান দুই ওপেনার ব্রেন্ডন কিং ও এভিন লুইস এবং অধিনায়ক শাই হোপ।
আর্চারকে নিয়ে বাজি ধরেছে ইংল্যান্ড, ধারণা নাসেরের
২১ ঘন্টা আগে
মাঝে শেরফেন রাদারফোর্ড ও কেসি কার্টি ৬২ রানের জুটি গড়ে কিছুটা প্রতিরোধ গড়েন। তবে কার্টিকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন আদিল রাশিদ। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১৫৪ রানে ৭ উইকেট হারানো অবস্থায় তাদের স্কোর বড় করতে মূল ভূমিকা রাখে লোয়ার অর্ডার।
গুড়াকেশ মোতি ও আলজারি জোসেফ অষ্টম উইকেটে গড়েন ৯১ রানের কার্যকরী জুটি। ২৯ বলে ৪১ রান করেন জোসেফ, আর মোতি ক্যারিয়ার সেরা ৬৩ রানের ইনিংস খেলেন ৫৪ বলে। রাদারফোর্ড করেন ইনিংস সর্বোচ্চ ৭০ রান। বৃষ্টির কারণে ম্যাচটিতে ওভার কমে যায়।

গ্রেনাডায় ফিরতে পারেন স্মিথ
১ ঘন্টা আগে
নির্ধারিত ৪০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৫১ রান তোলে সফরকারীরা। ইংল্যান্ডের হয়ে আদিল রাশিদ তিনটি, সাকিব মাহমুদ, ম্যাথু পটস ও ব্রাইডন কার্স দুটি করে উইকেট নেন। বৃষ্টির কারণে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসায় ইংল্যান্ডের লক্ষ্য নির্ধারিত হয় ২৪৬ রান।
জবাবে শুরুতেই আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ম্যাচকে সহজ করে তোলেন জেমি স্মিথ। ২৮ বলে ৬৪ রান করে মোতির বলে বোল্ড হয়ে ফিরলেও তার ইনিংসেই ৭ ওভারে ইংল্যান্ড স্কোরবোর্ডে তোলে ৯৩ রান। পরে বেন ডাকেট ৪৬ বলে ৫৮ রান করেন, আর জো রুট ও জস বাটলারের ব্যাটে সহজেই লক্ষ্যে পৌঁছায় স্বাগতিক দল।
২০ বলে ৪১ রান করে শেষের কাজটুকু সারেন বাটলার। ৩০তম ওভারেই জয় নিশ্চিত করে ইংল্যান্ড। ওপেনিং জুটিতে ৯৩ রানের পর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৬২, তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৪৫ এবং চতুর্থ উইকেট জুটিতে অবিছিন্ন ৪৬ রানের জুটি গড়ে ইংল্যান্ড।