২৫ ডিসেম্বর বেলা দেড়টায় মাঠ ছাড়ার সময় সাংবাদিকরা 'কোথায় যাচ্ছেন' জানতে চাইলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন সুজন। তালহাকে নিয়েই সিএনজিচালিত অটোরিক্সায় চড়ে বসেন তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি কোনোভাবেই বিপিএল করব না’। পরে খালেদ মাহমুদ এটাও জানান, বিপিএলে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের কোচের দায়িত্বে থাকতে চান না।
মাঠ ছাড়ার সময় নোয়াখালী এক্সপ্রেসের কয়েকজন কর্মকর্তা তাকে বিভিন্ন কথা বলে বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। ঘণ্টা দুয়েক পর, বেলা সাড়ে চারটায় অবশ্য তালহাকে নিয়েই সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আবারও ফিরে আসেন তিনি।
জানা গেছে, ফ্র্যাঞ্চাইজি এবং টিম ম্যানেজমেন্টের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণেই অনুশীলন বয়কট করেছিলেন নোয়াখালীর প্রধান কোচ। নোয়াখালী দলের ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া এক কর্মকর্তা এখনো দলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখছেন বলে জানা যায়।
দলের বাইরে থাকা সেই কর্মকর্তার কারণে নোয়াখালী দলের অনুশীলনেও সমস্যা হয়। অনুশীলনে পর্যাপ্ত বল পায়নি নোয়াখালী। এমনকি পর্যাপ্ত জার্সিও পায়নি দলটি। তবুও অভিমান ভুলে মাঠে ফিরে যান সুজন।