এ ছাড়া দলটির হয়ে আসরের মাঝপথ থেকে খেলার কথা রয়েছে ইংল্যান্ডের অলরাউন্ডার মঈন আলীর। মাঝপথে মঈনের সঙ্গে বিপিএল খেলতে আসবেন আফগানিস্তানের আজমতউল্লাহ ওমরজাইও। ক্রিকফ্রেঞ্জিকে এমনটা নিশ্চিত করেছে সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি সূত্র।
ওমরজাই এর আগে বিপিএলের তিনটি আসরে খেলেছিলেন। এবার আসবেন চতুর্থবারের মতো। মঈন এবং আমিরও বিপিএলের পরিচিত মুখ। তবে প্রথমবারের মতো বিপিএল খেলতে আসবেন মেন্ডিস।
এদিকে গত আসরে খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাসুম আহমেদ। বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটারকে আগামী মৌসুমে খেলতে দেখা যাবে সিলেট টাইটান্সের হয়ে। ড্রাফটের আগেই সরাসরি চুক্তিতে তাদের দুজনকে দলে নিয়েছে তারা।
বিপিএলের গত তিন আসরে খেলতে দেখা গেছে সিলেট স্ট্রাইকার্সকে। তবে আগামী পাঁচ বছরের জন্য ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিকানা নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেনি তারা। বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান হিসেবে লম্বা সময় ধরেই ক্রিকেটারদের কাজ করছে ক্রিকেট উইথ সামি।
গত মাসে বিসিবি যখন আগ্রহী ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য দরপত্র আহ্বান করে তখন আবেদনপত্র জমা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। প্রাথমিক যাচাই–বাছাই, মূল্যায়নের পর অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা এবং অন্যান্য বিষয়ে কোনো অভিযোগ না থাকায় সিলেটের মালিকানা পায় তারা। সিলেট টাইটান্সে হিসেবে বিপিএলে খেলতে দেখা যাবে তাদের।