মার্করাম-পুরানের হাফ সেঞ্চুরির পর লক্ষ্ণৌকে জেতালেন বাদনি

ছবি: হাফ সেঞ্চুরির পথে এইডেন মার্করাম ও নিকোলাস পুরান

যদিও এই দুই ওপেনার ফেরার পর তেমন রানই যোগ করতে পারেননি দলটি শেষ পর্যন্ত তারা ১৮০ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায়। সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও ৩ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে লক্ষ্ণৌ। এর মধ্যে দিয়ে টানা চার ম্যাচ জয় পেল লক্ষ্ণৌ। আর টানা চার ম্যাচ জয়ের পর হারের মুখ দেখল গুজরাট।
আইপিএল শেষ ফিলিপসের
৮ ঘন্টা আগে
শেষ ৮ ওভারে গুজরাট তুলতে পেরেছে কেবল ৬০ রান। আর হারিয়েছে ৬ উইকেট। তাতেই দুশর বেশি পুঁজির স্বপ্ন সফল হয়নি তাদের। গিল ৩৮ বলে ৬০ রান করেছেন। জস বাটলার ১৪ বলে ১৬ রান করেন। সুন্দর ৩ বলে ২ আর শেরফান রাদারফোর্ড ১৯ বলে ২২ রান যোগ করে গুজরাটকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন।

১৯ বলে ২২ রানে অপরাজিত থাকেন শাহরুখ খান। লক্ষ্ণৌয়ের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন শার্দুল ঠাকুর আর রবি বিষ্ণই। মাঝারি লক্ষ্যে খেলতে নেমে ওপেনিং জুটিতে এইডেন মার্করাম ও ঋষভ পান্ত যোগ করেন ৬৫ রান। লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক পান্ত ১৮ বলে ২১ রান করে ফিরলেও ৩১ বলে ৫৮ রান করেন মার্করাম।
‘এটা আমার মাঠ, যে কারো থেকে বেশি চিনি’
১১ এপ্রিল ২৫
নিকোলাস পুরান এসে এরপর রীতিমতো ঝড় তোলেন। তিনি ৩৪ বলে করেন ৬১ রান। আর তাতেই জয়ের স্বপ্ন দেখে দলটি। পুরাট আউট হলে লক্ষ্ণৌয়ের জয় নিয়ে শঙ্কা জাগে। ডেভিড মিলার ১১ বলে ৭ রান করেন।
শেষদিকে এসে আয়ুস বাদনি ২০ বলে ২৮ রান ও আব্দুস সামাদ ৩ বলে ২ রান করে অপরাজিত থেকে লক্ষ্ণৌকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। লক্ষ্ণৌয়ের জয় সূচক ছক্কাটিও আসে বাদনির ব্যাট থেকে। গুজরাটের বোলারদের মধ্যে দুটি উইকেট নেন প্রসিধ কৃষ্ণা আর একটি করে উইকেট পান রশিদ খান ও ওয়াশিংটন সুন্দর।