একে একে ফিরিয়েছিলেন এমি জোনস ও ট্যামি বিয়ামন্টকে। আর তাতেই বড় ধাক্কায় খায় ইংলিশরা। এরপর তাদের চেপে ধরেও শেষ পর্যন্ত জিততে পারেনি বাংলাদেশ। উল্টো এই ম্যাচে মারুফার চোট বাংলাদেশকে বড় ধাক্কা দেয়।
নিজের করা পঞ্চম ওভারের শেষ দিকেই পায়ের পেশিতে টান অনুভব করায় আর বোলিং চালিয়ে যেতে পারেননি মারুফা। তার অনুপস্থিতিতে দলের পরিকল্পনায় বড় ধাক্কা আসে। মাঝের ওভারগুলোতে প্রয়োজনীয় ব্রেক থ্রু নিতে পারেনি বাংলাদেশ।
টিম ম্যানেজমেন্টের একটি সূত্র ক্রিকফ্রেঞ্জিকে জানিয়েছে মারুফা আপাতত ভালো আছেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই শেষদিকে তার বোলিং করার সুযোগ ছিল। তবে বাংলাদেশের টিম ম্যানেজমেন্ট ঝুঁকি নিতে চায়নি।
পরের ম্যাচে তার খেলার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে সূত্র বলেছে, 'মারুফা এখন ভালো আছে, তাকে নিয়ে ঝুঁকি কেটে গিয়েছে। সে গতকালই বল করত কিন্তু ওভার না থাকায় আর নামা হয়নি। আপাতত সে বিশ্রামে আছে, পরের ম্যাচে তাকে পাওয়া যাবে।'
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষেও দারুণ বোলিং করেছিলেন মারুফা। তিনি ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান খরচায় নিয়েছিলেন ৩ উইকেট, যার মধ্যে দুটি উইকেটই ছিল টপ অর্ডার ব্যাটারদের।